১২:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০২৪

‘সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের প্রচেষ্টা ব্যাহত করেছে মহামারি’

সন্ত্রাসবাদকে কোনো ধর্ম, জাতি, বিশ্বাস, সংস্কৃতি, নৃগোষ্ঠী বা সমাজের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা।

তিনি সন্ত্রাসবাদ ও এর যে কোনো রূপ বা ধরনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জিরো টলারেন্স নীতির পুনরাবৃত্তি করেন।

রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, কোনো বিশেষ ধর্ম বা জাতীয়তার সঙ্গে সন্ত্রাসবাদকে যুক্ত করার যে কোনো প্রচেষ্টা বাংলাদেশ প্রত্যাখ্যান করে ও এর তীব্র নিন্দা জানায়।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) জাতিসংঘের সদরদপ্তরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ শীর্ষক এক উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

সভায় রাষ্ট্রদূত জানান, বাংলাদেশ সরকার সহিংস-উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলায় দেশের সক্ষমতাকে সুদৃঢ় করতে জাতিসংঘ সংস্থাসমূহ, দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন অংশীদার ও সিভিল সোসাইটি সংস্থার সঙ্গে নিবিড় অংশীদারত্ব বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়া সন্ত্রাসবাদ, সহিংস ও চরমপন্থা প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার যে সব আইনি ও নীতিগত পদক্ষেপ নিয়েছে তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বল জানান রাবাব ফাতিমা।

সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার ক্ষেত্রে শিক্ষা ও সমাজে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিনির্মাণ তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে উল্লেখ করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের ওপর কোভিড-১৯ এর প্রভাবের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, করোনা মহামারিটি সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবিরোধী জাতীয় ও বৈশ্বিক প্রচেষ্টাসমূহকে ব্যাহত করেছে।

এসময় তিনি নারীর ক্ষমতায়ন এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা এজেন্ডা’র পূর্ণ ও কার্যকর বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

লে.কর্নেল মুনীম ফেরদৌস হলেন র‍্যাবের নতুন মুখপাত্র

‘সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের প্রচেষ্টা ব্যাহত করেছে মহামারি’

প্রকাশিত : ১২:১২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অক্টোবর ২০২১

সন্ত্রাসবাদকে কোনো ধর্ম, জাতি, বিশ্বাস, সংস্কৃতি, নৃগোষ্ঠী বা সমাজের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা।

তিনি সন্ত্রাসবাদ ও এর যে কোনো রূপ বা ধরনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জিরো টলারেন্স নীতির পুনরাবৃত্তি করেন।

রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, কোনো বিশেষ ধর্ম বা জাতীয়তার সঙ্গে সন্ত্রাসবাদকে যুক্ত করার যে কোনো প্রচেষ্টা বাংলাদেশ প্রত্যাখ্যান করে ও এর তীব্র নিন্দা জানায়।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) জাতিসংঘের সদরদপ্তরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ শীর্ষক এক উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

সভায় রাষ্ট্রদূত জানান, বাংলাদেশ সরকার সহিংস-উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলায় দেশের সক্ষমতাকে সুদৃঢ় করতে জাতিসংঘ সংস্থাসমূহ, দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন অংশীদার ও সিভিল সোসাইটি সংস্থার সঙ্গে নিবিড় অংশীদারত্ব বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়া সন্ত্রাসবাদ, সহিংস ও চরমপন্থা প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার যে সব আইনি ও নীতিগত পদক্ষেপ নিয়েছে তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বল জানান রাবাব ফাতিমা।

সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার ক্ষেত্রে শিক্ষা ও সমাজে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিনির্মাণ তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে উল্লেখ করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের ওপর কোভিড-১৯ এর প্রভাবের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, করোনা মহামারিটি সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবিরোধী জাতীয় ও বৈশ্বিক প্রচেষ্টাসমূহকে ব্যাহত করেছে।

এসময় তিনি নারীর ক্ষমতায়ন এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা এজেন্ডা’র পূর্ণ ও কার্যকর বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার