০২:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

উত্তরায় ভাঙারির দোকানে বিস্ফোরণ, মৃত্যু বেড়ে ৬

ঢাকার উত্তরার কামারপাড়ায় ভাঙারির দোকানে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মো. আল-আমিন নামের ৩০ বছর বয়সী ওই যুবক শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার ভোর পৌনে ৩টায় তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, বিস্ফোরণে দগ্ধ আল-আমিনের শরীরের ৭৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।

আল-আমিনকে নিয়ে গত শনিবারের ওই বিস্ফোরণে মোট ৬ জনের মৃত্যু হল। বাকি যে দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। গত ৬ অগাস্ট ওই বিস্ফোরণের পর তুরাগ থানার ওসি মেহেদী হাসান জানান, উত্তরা কামারপাড়ার ওই ভাঙারির দোকানের পাশে রিকশা গ্যারেজ রয়েছে। ভাঙারির দোকানে পুরনো ফেলে দেওয়া মালপত্রের গুদাম ছিল। সেখানে হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ নানা দাহ্য পদার্থও ছিল। সেদিন দুপুরে ভাঙারির দোকানে পারফিউমের বোতল খোলার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। তাতে রিকশার গ্যারেজে থাকা আটজন গুরুতর আহত হন।

তাদের মধ্যে রিকশা গ্যারেজের মালিক গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৭), রিকশা চালক মাসুম আলী (৩৫), মিজানুর (৩৫), আলমগীর হোসেন আলম (২৩), নূর হোসেন (৬০) এবং আল-আমিনের (৩০) মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধ মো. শরিফুল ইসলাম (৩২) ও মো. শাহিন (২৬) এখনও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. আইউব হোসেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

ট্যাগ :

উত্তরায় ভাঙারির দোকানে বিস্ফোরণ, মৃত্যু বেড়ে ৬

প্রকাশিত : ০৬:৪৭:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ অগাস্ট ২০২২

ঢাকার উত্তরার কামারপাড়ায় ভাঙারির দোকানে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মো. আল-আমিন নামের ৩০ বছর বয়সী ওই যুবক শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার ভোর পৌনে ৩টায় তার মৃত্যু হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া জানান, বিস্ফোরণে দগ্ধ আল-আমিনের শরীরের ৭৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।

আল-আমিনকে নিয়ে গত শনিবারের ওই বিস্ফোরণে মোট ৬ জনের মৃত্যু হল। বাকি যে দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। গত ৬ অগাস্ট ওই বিস্ফোরণের পর তুরাগ থানার ওসি মেহেদী হাসান জানান, উত্তরা কামারপাড়ার ওই ভাঙারির দোকানের পাশে রিকশা গ্যারেজ রয়েছে। ভাঙারির দোকানে পুরনো ফেলে দেওয়া মালপত্রের গুদাম ছিল। সেখানে হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ নানা দাহ্য পদার্থও ছিল। সেদিন দুপুরে ভাঙারির দোকানে পারফিউমের বোতল খোলার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। তাতে রিকশার গ্যারেজে থাকা আটজন গুরুতর আহত হন।

তাদের মধ্যে রিকশা গ্যারেজের মালিক গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৭), রিকশা চালক মাসুম আলী (৩৫), মিজানুর (৩৫), আলমগীর হোসেন আলম (২৩), নূর হোসেন (৬০) এবং আল-আমিনের (৩০) মৃত্যু হয়েছে। দগ্ধ মো. শরিফুল ইসলাম (৩২) ও মো. শাহিন (২৬) এখনও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. আইউব হোসেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব