০৩:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

আনোয়ারায় অবৈধ করাতকলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠা অবৈধ করাতকলে অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় লাইসেন্স ও কাঠ ও অন্যান্য বনজদ্রব্যের উৎসের বিভিন্ন বিধিমালা না মানায় তিন করাতকল পরিচালনাকারী কে ৯হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) উপজেলার বরুমছড়া ও শোলকাটা রাস্তার মাথা এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন।

জানা যায়, আনোয়ারায় যেসব করাতকল রয়েছে তা অধিকাংশের লাইসেন্স নায়। এছাড়াও করাতকলের ২০১২ বিধিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক করাতকলের মালিক তার করাত কলে ক্রয়কৃত ও বিক্রিত সকল কাঠ ও অন্যান্য বনজদ্রব্যের উৎসের উল্লেখসহ ক্রয়-বিক্রয় এবং চিরাই এর হিসাব সংরক্ষণ করার কথা। কিন্তু কিছু কিছু করাতকলে লাইসেন্স থাকলেও বিধিমালা ২০১২ মানছে না কোন করাতকল। যার ফলে এসব করাতকল বিরোধী অভিযানে নামে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন বলেন, ২০১২ বিধি অনুযায়ী যে বিধি মানার কথা এটি মানছেন না কেউ। তাই করাতকল বিধিমালা ২০১২ অনুযায়ী ৩টি করাতকলের মালিককে ৩টি মামলায় ৯হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। লাইসেন্স ও বিধিমালা না মানলে এসব অবৈধ করাতকল বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

জনপ্রিয়

আনোয়ারায় অবৈধ করাতকলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

প্রকাশিত : ০১:৩৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠা অবৈধ করাতকলে অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় লাইসেন্স ও কাঠ ও অন্যান্য বনজদ্রব্যের উৎসের বিভিন্ন বিধিমালা না মানায় তিন করাতকল পরিচালনাকারী কে ৯হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) উপজেলার বরুমছড়া ও শোলকাটা রাস্তার মাথা এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন।

জানা যায়, আনোয়ারায় যেসব করাতকল রয়েছে তা অধিকাংশের লাইসেন্স নায়। এছাড়াও করাতকলের ২০১২ বিধিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক করাতকলের মালিক তার করাত কলে ক্রয়কৃত ও বিক্রিত সকল কাঠ ও অন্যান্য বনজদ্রব্যের উৎসের উল্লেখসহ ক্রয়-বিক্রয় এবং চিরাই এর হিসাব সংরক্ষণ করার কথা। কিন্তু কিছু কিছু করাতকলে লাইসেন্স থাকলেও বিধিমালা ২০১২ মানছে না কোন করাতকল। যার ফলে এসব করাতকল বিরোধী অভিযানে নামে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মুমিন বলেন, ২০১২ বিধি অনুযায়ী যে বিধি মানার কথা এটি মানছেন না কেউ। তাই করাতকল বিধিমালা ২০১২ অনুযায়ী ৩টি করাতকলের মালিককে ৩টি মামলায় ৯হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। লাইসেন্স ও বিধিমালা না মানলে এসব অবৈধ করাতকল বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব