০৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

আইএমএফ থেকে ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

ফাইল ছবি (সংগৃহীত)

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে ঋণ সহায়তা দেবে বলে আভাস পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) প্রকাশিত আইএমএফ’র আঞ্চলিক অর্থনীতি বিষয়ক প্রতিবেদনে এ আভাস দেওয়া হয়েছে।

যে দুই খাতে ঋণ দেওয়া হতে পারে তা হলো, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার শুরুতে আইএমএফ’র কাছে সরকার ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ চেয়েছে সেটি এবং আইএমএফ’র নতুন গঠিত সহনশীল ও টেকসই ট্রাস্ট ফান্ড থেকে।

আইএমএফ’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই দুটি ঋণই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৈশ্বিক মন্দার ধাক্কা মোকাবিলা করতে দৃঢ়ভাবে সহায়তা করবে। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের প্রভাব এবং পণ্যের উচ্চমূল্য করোনা মহামারি থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের গতি ম্লান করে দিয়েছে। এ কারণে সঙ্কটের শুরু থেকেই সরকার আইএমএফ’র কাছে আগাম ঋণ সহায়তা চেয়েছে। এ ঋণ সরকারের বৈদেশিক ভারসাম্যকে শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।

একইসঙ্গে বৈশ্বিক মন্দা মোকাবিলায় সহনশীল ও টেকসই ট্রাস্ট ফান্ড থেকেও ঋণ সুবিধা পাবে। এতে করে দেশের বৈদেশিক ভারসাম্য মোকাবিলা করা অনেকটা সহায়ক হবে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।

আইএমএফ বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশে নেমে আসবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের হবে ৬ দশমিক ১ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি হারও বাংলাদেশের নিচে থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

বাংলা ব্লকেড: শেকৃবি শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

আইএমএফ থেকে ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৩:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ অক্টোবর ২০২২

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে ঋণ সহায়তা দেবে বলে আভাস পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) প্রকাশিত আইএমএফ’র আঞ্চলিক অর্থনীতি বিষয়ক প্রতিবেদনে এ আভাস দেওয়া হয়েছে।

যে দুই খাতে ঋণ দেওয়া হতে পারে তা হলো, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার শুরুতে আইএমএফ’র কাছে সরকার ৪৫০ কোটি ডলারের ঋণ চেয়েছে সেটি এবং আইএমএফ’র নতুন গঠিত সহনশীল ও টেকসই ট্রাস্ট ফান্ড থেকে।

আইএমএফ’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই দুটি ঋণই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৈশ্বিক মন্দার ধাক্কা মোকাবিলা করতে দৃঢ়ভাবে সহায়তা করবে। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের প্রভাব এবং পণ্যের উচ্চমূল্য করোনা মহামারি থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের গতি ম্লান করে দিয়েছে। এ কারণে সঙ্কটের শুরু থেকেই সরকার আইএমএফ’র কাছে আগাম ঋণ সহায়তা চেয়েছে। এ ঋণ সরকারের বৈদেশিক ভারসাম্যকে শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।

একইসঙ্গে বৈশ্বিক মন্দা মোকাবিলায় সহনশীল ও টেকসই ট্রাস্ট ফান্ড থেকেও ঋণ সুবিধা পাবে। এতে করে দেশের বৈদেশিক ভারসাম্য মোকাবিলা করা অনেকটা সহায়ক হবে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।

আইএমএফ বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশে নেমে আসবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের হবে ৬ দশমিক ১ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি হারও বাংলাদেশের নিচে থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব