০৭:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

বাইডেনের সামনে ফিলিস্তিনপন্থির চিৎকার, ‘গাজাকে বাঁচতে দেন’

শনিবার রাতে ওয়াশিংটন ডিসিতে মানবাধিকার বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। একপর্যায়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য মঞ্চে ওঠেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই, উঠে আসে গাজার প্রসঙ্গ। এসময় বাইডেনের বক্তব্যের মধ্যে হঠাৎ অনুষ্ঠানে উপস্থিত এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলে ওঠেন, ‘গাজাকে বাঁচতে দেন, এখনই যুদ্ধ থামান’।

তবে তার দিকে মনোযোগ না দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলতে থাকেন, গাজায় বসবাসকারীদের বেশিরভাগই নিরীহ ফিলিস্তিনি পরিবার, যাদের সঙ্গে হামাসের কোনো বিষয় নেই। কিন্তু তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

এসময় বাইডেন জোর দিয়ে বলেন, আপনি নীরব থাকতে পারে না। নীরব থাকা মানেই অপকর্মে সহায়তা করা।

এসময় দর্শকসারি থেকে মুহুর্মুহু করতালির মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলতে থাকেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্র। একসঙ্গে করলে কোনো কিছুই আমাদের সামর্থ্যের বাইরে নয়। কোনো কিছু নয়।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবর অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট সমর্থক তরুণ ভোটারদের মধ্যে বেশিরভাগই ফিলিস্তিপন্থি। গাজায় নিরীহ ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে যে বর্বরোচিত আচরণ করছে ইসরায়েল, তাতে চরম অসন্তুষ্ট তারা।

শুধু ভোটারদের মধ্যেই নয়, ক্যাপিটল হিলে নিজ দলের নেতাদের কাছ থেকেও চাপের মুখোমুখি হচ্ছেন বাইডেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের ডেমোক্র্যাটরা।

গাজায় অবিলম্বে খাদ্য, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করতে এবং মানবিক সংকটের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র যেন ইসরায়েলের ওপর নিজের প্রভাব ব্যবহার করে, সেই দাবি জানানো হয়েছে চিঠিতে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

২০ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা, উন্নয়ন প্রকল্প আলোচনা

বাইডেনের সামনে ফিলিস্তিনপন্থির চিৎকার, ‘গাজাকে বাঁচতে দেন’

প্রকাশিত : ১১:০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৩

শনিবার রাতে ওয়াশিংটন ডিসিতে মানবাধিকার বিষয়ক একটি অনুষ্ঠানের নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। একপর্যায়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য মঞ্চে ওঠেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই, উঠে আসে গাজার প্রসঙ্গ। এসময় বাইডেনের বক্তব্যের মধ্যে হঠাৎ অনুষ্ঠানে উপস্থিত এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলে ওঠেন, ‘গাজাকে বাঁচতে দেন, এখনই যুদ্ধ থামান’।

তবে তার দিকে মনোযোগ না দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলতে থাকেন, গাজায় বসবাসকারীদের বেশিরভাগই নিরীহ ফিলিস্তিনি পরিবার, যাদের সঙ্গে হামাসের কোনো বিষয় নেই। কিন্তু তাদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

এসময় বাইডেন জোর দিয়ে বলেন, আপনি নীরব থাকতে পারে না। নীরব থাকা মানেই অপকর্মে সহায়তা করা।

এসময় দর্শকসারি থেকে মুহুর্মুহু করতালির মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলতে থাকেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্র। একসঙ্গে করলে কোনো কিছুই আমাদের সামর্থ্যের বাইরে নয়। কোনো কিছু নয়।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবর অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট সমর্থক তরুণ ভোটারদের মধ্যে বেশিরভাগই ফিলিস্তিপন্থি। গাজায় নিরীহ ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে যে বর্বরোচিত আচরণ করছে ইসরায়েল, তাতে চরম অসন্তুষ্ট তারা।

শুধু ভোটারদের মধ্যেই নয়, ক্যাপিটল হিলে নিজ দলের নেতাদের কাছ থেকেও চাপের মুখোমুখি হচ্ছেন বাইডেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের ডেমোক্র্যাটরা।

গাজায় অবিলম্বে খাদ্য, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করতে এবং মানবিক সংকটের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র যেন ইসরায়েলের ওপর নিজের প্রভাব ব্যবহার করে, সেই দাবি জানানো হয়েছে চিঠিতে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে