০১:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ অবৈধ অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও নেপাল, আফগানিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক রয়েছেন। তবে আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বুধবার (৩১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় মধ্যরাত ২টা ৩০ মিনিটে বুকিত আমান আন্ডারকভার এলাকায় অপরাধ বিভাগ (ডি-সেভেন) এর নেতৃত্বে জেনারেল অপারেশন টিম (পিজিএ) এবং সেলাঙ্গরের মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের (জিম) সহায়তায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ৪৯০ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়।

অভিবাসন বিভাগ বলছে, অভিযানের আগে অভিবাসীদের অনুপ্রবেশের বিষয়ে স্থানীয় জনগণের কাছ থেকে অভিযোগ ও তথ্য নেওয়া হয়। পরে পুলিশ এলাকায় প্রায় এক মাস ধরে গোয়েন্দা ও নজরদারি চালায়।

জানা গেছে, আটকদের মধ্যে কয়েকজন অভিবাসী খুচরা পণ্যের দোকান চালাত এবং ওইসব এলাকার অ্যাপার্টমেন্টে থাকা বিদেশি গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে নিজ দেশ থেকে পণ্য এনে বিক্রি করত।

প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে জানানো হয়েছে, আটক অভিবাসীদের বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না।

ডকুমেন্টেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আটক অভিবাসীদের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে রাখা হয়েছে।

বিজনেসা বাংলাদেশ/একে

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

গাজীপুর রেড ক্রিসেন্ট নির্বাচন: বিএনপি সমর্থিত বাবুল-টুলু প্যানেলের নিরঙ্কুশ জয়

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ অবৈধ অভিবাসী আটক

প্রকাশিত : ০৩:০৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও নেপাল, আফগানিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক রয়েছেন। তবে আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বুধবার (৩১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় মধ্যরাত ২টা ৩০ মিনিটে বুকিত আমান আন্ডারকভার এলাকায় অপরাধ বিভাগ (ডি-সেভেন) এর নেতৃত্বে জেনারেল অপারেশন টিম (পিজিএ) এবং সেলাঙ্গরের মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের (জিম) সহায়তায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ৪৯০ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়।

অভিবাসন বিভাগ বলছে, অভিযানের আগে অভিবাসীদের অনুপ্রবেশের বিষয়ে স্থানীয় জনগণের কাছ থেকে অভিযোগ ও তথ্য নেওয়া হয়। পরে পুলিশ এলাকায় প্রায় এক মাস ধরে গোয়েন্দা ও নজরদারি চালায়।

জানা গেছে, আটকদের মধ্যে কয়েকজন অভিবাসী খুচরা পণ্যের দোকান চালাত এবং ওইসব এলাকার অ্যাপার্টমেন্টে থাকা বিদেশি গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে নিজ দেশ থেকে পণ্য এনে বিক্রি করত।

প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে জানানো হয়েছে, আটক অভিবাসীদের বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না।

ডকুমেন্টেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আটক অভিবাসীদের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে রাখা হয়েছে।

বিজনেসা বাংলাদেশ/একে