০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

অবৈধ সম্পাদকের অবৈধ সিদ্ধান্তে আমি বিচলিত নই: জায়েদ খান

নিপুণের ‘সমালোচনা’ করায় শিল্পী সমিতি থেকে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। ঢাকার অদূরে আশুলিয়ার একটি শুটিং হাউজে অনুষ্ঠিত হওয়া বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বার্ষিক বনভোজনে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চলচ্চিত্র পরিষদের নেতা খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি জানিয়ে বলেন, বনভোজনের শুরুতে শিল্পী সমিতির দ্বি-সাধারণ সভায় সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদনে ৯ নম্বর একটি বার্তায় জায়েদ খানের সদস্যপদ খারিজের ঘোষণা দেওয়া হয়।

ঘোষণাপত্রে জানানো হয়, সাংগঠনিক দুর্বলতা না পেয়ে জায়েদ খান ব্যক্তিগত আক্রোশ ধারাবাহিকভাবে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিসহ সাধারণ সম্পাদকের নামে মিথ্যা, মনগড়া, কুরুচিপূর্ণ কল্পকাহিনি সংবাদ সম্মেলন, ইউটিউব, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় ২ মার্চ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।

তবে জায়েদ খান বলছেন, নিপুণ তো সাধারণ সম্পাদক না। আদালত তাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রায় দেয়নি। দায়িত্ব পালন করার এখতিয়ারও দেয়নি। তিনি বৈধ সাধারণ সম্পাদক নন, তিনি কীভাবে আমার সদস্যপদ বাতিল করেন? যদিও সদস্যপদ বাতিল বা খারিজ এসব নিয়ে আমার একদমই মাথাব্যথা নেই। কিন্তু আমার অবাক লাগছে এই ভেবে যে একজন অনির্বাচিত মানুষ কীভাবে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, আর কতিপয় ব্যক্তি তাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে! অবৈধ ব্যক্তির অবৈধ সিদ্ধান্তে আমি বিচলিত নই।

দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভাও নিয়মতান্ত্রিকভাবে হয়নি উল্লেখ করে রবিবার সন্ধ্যায় জায়েদ খান বলেন, ওরা সাংগঠনিক কোনো নিয়মই জানে না। একটি এজিএম কীভাবে আহ্বান করা হয়, এসব বোঝে না। ফলে যা মন চাইছে তা-ই করছে। সময় তাদের জবাব দিয়ে দেবে। আমাকে কিছু বলতে হবে না। কেননা আমি আপাতত নির্বাচন করছি না। তাই এসব নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

অবৈধ সম্পাদকের অবৈধ সিদ্ধান্তে আমি বিচলিত নই: জায়েদ খান

প্রকাশিত : ০১:২৭:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

নিপুণের ‘সমালোচনা’ করায় শিল্পী সমিতি থেকে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। ঢাকার অদূরে আশুলিয়ার একটি শুটিং হাউজে অনুষ্ঠিত হওয়া বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বার্ষিক বনভোজনে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চলচ্চিত্র পরিষদের নেতা খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি জানিয়ে বলেন, বনভোজনের শুরুতে শিল্পী সমিতির দ্বি-সাধারণ সভায় সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদনে ৯ নম্বর একটি বার্তায় জায়েদ খানের সদস্যপদ খারিজের ঘোষণা দেওয়া হয়।

ঘোষণাপত্রে জানানো হয়, সাংগঠনিক দুর্বলতা না পেয়ে জায়েদ খান ব্যক্তিগত আক্রোশ ধারাবাহিকভাবে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিসহ সাধারণ সম্পাদকের নামে মিথ্যা, মনগড়া, কুরুচিপূর্ণ কল্পকাহিনি সংবাদ সম্মেলন, ইউটিউব, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় ২ মার্চ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।

তবে জায়েদ খান বলছেন, নিপুণ তো সাধারণ সম্পাদক না। আদালত তাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রায় দেয়নি। দায়িত্ব পালন করার এখতিয়ারও দেয়নি। তিনি বৈধ সাধারণ সম্পাদক নন, তিনি কীভাবে আমার সদস্যপদ বাতিল করেন? যদিও সদস্যপদ বাতিল বা খারিজ এসব নিয়ে আমার একদমই মাথাব্যথা নেই। কিন্তু আমার অবাক লাগছে এই ভেবে যে একজন অনির্বাচিত মানুষ কীভাবে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, আর কতিপয় ব্যক্তি তাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে! অবৈধ ব্যক্তির অবৈধ সিদ্ধান্তে আমি বিচলিত নই।

দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভাও নিয়মতান্ত্রিকভাবে হয়নি উল্লেখ করে রবিবার সন্ধ্যায় জায়েদ খান বলেন, ওরা সাংগঠনিক কোনো নিয়মই জানে না। একটি এজিএম কীভাবে আহ্বান করা হয়, এসব বোঝে না। ফলে যা মন চাইছে তা-ই করছে। সময় তাদের জবাব দিয়ে দেবে। আমাকে কিছু বলতে হবে না। কেননা আমি আপাতত নির্বাচন করছি না। তাই এসব নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে