১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪

রমজানের প্রথম দিনে নিত্যপণ্যের বাজার তদারকি করেন ওসি ইয়াসীন গাজী

রমজানে খাদ্যপণ্যের বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে অতি মুনাফা লুটতে তৎপর হয়ে ওঠে একশ্রেণির ব্যবসায়ী।

তারাই ধারাবাহিকতায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এর আদেশক্রমে অদ্য ১ম রমজানে সকাল ১১:০০ ঘটিকার সময় বাড্ডা থানাধীন গুদারাঘাট এলাকা সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রতিদিনের নিত্যপন্যের বাজার তদারকি করেন বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজী।

এ বিষয়ে ডিএমপির বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন রমজানকে বলা হয় সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস। অথচ এ মাসেই বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অতি মুনাফা লাভের আশায় নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়।বেশ কয়েকটি পন্যের চাহিদা রমজানে বেড়ে যায়। ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা রমজানের আগেই এসব পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়িয়ে দেয়ার সুযোগ খুঁজতে পারে। এটি দুর্ভাগ্যজনক।তাই রমজানে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে আমাদের এ তদারকি কার্যক্রম অব্যহত থাকবে ।

তিনি আরো বলেন ব্যবসায় মুনাফা অর্জন একটি স্বাভাবিক বিষয়।কিন্তু মুনাফা অর্জনের নামে নৈতিকতাহীন কর্মকাণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। ব্যবসায়ীরা সৎ ও আন্তরিক হলে বছরের অন্যান্য মাস তো বটেই, রমজান মাসেও দ্রব্যমূল্য সহনীয় থাকতে পারে। রমজান সামনে রেখে বাজার তদারকির যে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, তা ফলপ্রসূ হবে এটাই আমি প্রত্যাশা করি। এবার যেন তেমনটি না হয়, সে জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর পাশা-পাশি আমরা স্থানীয় থানা পুলিশ আরও বেশি তৎপর হবো ।

এ ব্যাপারে সতকর্তা ও কঠোরতার বিকল্প নেই আমি মনে করি।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

রমজানের প্রথম দিনে নিত্যপণ্যের বাজার তদারকি করেন ওসি ইয়াসীন গাজী

প্রকাশিত : ০৬:৫৭:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

রমজানে খাদ্যপণ্যের বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে অতি মুনাফা লুটতে তৎপর হয়ে ওঠে একশ্রেণির ব্যবসায়ী।

তারাই ধারাবাহিকতায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এর আদেশক্রমে অদ্য ১ম রমজানে সকাল ১১:০০ ঘটিকার সময় বাড্ডা থানাধীন গুদারাঘাট এলাকা সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রতিদিনের নিত্যপন্যের বাজার তদারকি করেন বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজী।

এ বিষয়ে ডিএমপির বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন রমজানকে বলা হয় সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস। অথচ এ মাসেই বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অতি মুনাফা লাভের আশায় নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়।বেশ কয়েকটি পন্যের চাহিদা রমজানে বেড়ে যায়। ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা রমজানের আগেই এসব পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়িয়ে দেয়ার সুযোগ খুঁজতে পারে। এটি দুর্ভাগ্যজনক।তাই রমজানে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে আমাদের এ তদারকি কার্যক্রম অব্যহত থাকবে ।

তিনি আরো বলেন ব্যবসায় মুনাফা অর্জন একটি স্বাভাবিক বিষয়।কিন্তু মুনাফা অর্জনের নামে নৈতিকতাহীন কর্মকাণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। ব্যবসায়ীরা সৎ ও আন্তরিক হলে বছরের অন্যান্য মাস তো বটেই, রমজান মাসেও দ্রব্যমূল্য সহনীয় থাকতে পারে। রমজান সামনে রেখে বাজার তদারকির যে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, তা ফলপ্রসূ হবে এটাই আমি প্রত্যাশা করি। এবার যেন তেমনটি না হয়, সে জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর পাশা-পাশি আমরা স্থানীয় থানা পুলিশ আরও বেশি তৎপর হবো ।

এ ব্যাপারে সতকর্তা ও কঠোরতার বিকল্প নেই আমি মনে করি।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS