০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

বঙ্গবন্ধু সেতুর সংস্কারে ঠিকাদার নিয়োগ, ব্যয় ১২৮ কোটি টাকা

ছবি সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু সেতুর পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস বা সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু সেতুর জন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস/সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন (সরবরাহ, ইনস্টলেশন, পরীক্ষা এবং কমিশনিং) শীর্ষক কাজের ঠিকাদার নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি।

তিনি জানান, যৌথভাবে কাজটি পেয়েছে সেকেন্ড হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন। এতে মোট ব্যয় হবে ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা। যেটা প্রাক্বলিত ব্যয় ২৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কম।

সচিব বলেন, ১৯৯৮ সালে উন্মুক্ত করা হয় সেতুর লাইফ সার্ভিস; যা ২৫ বছর অতিক্রম করেছে এবং সার্ভিস লাইফ টাইম চলে গেছে। এখন সার্ভিস করা দরকার। এ জন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস/সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই সেতুর উদ্বোধন করেন।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

বঙ্গবন্ধু সেতুর সংস্কারে ঠিকাদার নিয়োগ, ব্যয় ১২৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত : ০৩:৪৯:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

বঙ্গবন্ধু সেতুর পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস বা সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু সেতুর জন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস/সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন (সরবরাহ, ইনস্টলেশন, পরীক্ষা এবং কমিশনিং) শীর্ষক কাজের ঠিকাদার নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি।

তিনি জানান, যৌথভাবে কাজটি পেয়েছে সেকেন্ড হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন। এতে মোট ব্যয় হবে ১২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৮৩ হাজার ২৭৪ টাকা। যেটা প্রাক্বলিত ব্যয় ২৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কম।

সচিব বলেন, ১৯৯৮ সালে উন্মুক্ত করা হয় সেতুর লাইফ সার্ভিস; যা ২৫ বছর অতিক্রম করেছে এবং সার্ভিস লাইফ টাইম চলে গেছে। এখন সার্ভিস করা দরকার। এ জন্য পট বিয়ারিং এবং শক ট্রান্সমিশন ডিভাইস/সিসমিক ডিভাইস প্রতিস্থাপন করতে হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই সেতুর উদ্বোধন করেন।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/DS