১১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫

গোপালগঞ্জে কারফিউ চলছে

গোপালগঞ্জ জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে বুধবার পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবির সঙ্গে যুক্ত হয় কোস্টগার্ডও।
এনসিপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনায় গোপালগঞ্জে কারফিউ চলছে। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই কারফিউ বলবৎ থাকবে। এর আগে গোপালগঞ্জ সদরে বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে কারফিউ জারি করে জেলা প্রশাসন।

আজ সকাল থেকে রাস্তায় খুব একটা গাড়ি দেখা যায়নি। অফিসগামী মানুষ ছাড়া তেমন কেউ ঘর থেকে বেরও হয়নি। রাস্তায় কোথাও পুলিশ চোখে না পড়লেও কয়েকটি জায়গায় আনসার সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

এর আগে বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের সমর্থকরা লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে বিভিন্ন রাস্তা ও গলিতে অবস্থান নেয়। এর ফলে র‌্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবি সদস্যরা শহরে তাদের টহল জোরদার করে।

বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ, র‌্যাব এবং সেনা সদস্যদের পাশাপাশি চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করেছে বিজিবি সদর দপ্তর।

সূত্র: ইউএনবি

ডিএস./

জনপ্রিয়

ভবিষ্যতে আরও কঠোর হবে এনসিপির প্রতিবাদপ্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: মাহবুব আলম

গোপালগঞ্জে কারফিউ চলছে

প্রকাশিত : ১০:১১:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

গোপালগঞ্জ জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে বুধবার পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবির সঙ্গে যুক্ত হয় কোস্টগার্ডও।
এনসিপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনায় গোপালগঞ্জে কারফিউ চলছে। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই কারফিউ বলবৎ থাকবে। এর আগে গোপালগঞ্জ সদরে বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে কারফিউ জারি করে জেলা প্রশাসন।

আজ সকাল থেকে রাস্তায় খুব একটা গাড়ি দেখা যায়নি। অফিসগামী মানুষ ছাড়া তেমন কেউ ঘর থেকে বেরও হয়নি। রাস্তায় কোথাও পুলিশ চোখে না পড়লেও কয়েকটি জায়গায় আনসার সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

এর আগে বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের সমর্থকরা লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে বিভিন্ন রাস্তা ও গলিতে অবস্থান নেয়। এর ফলে র‌্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবি সদস্যরা শহরে তাদের টহল জোরদার করে।

বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ, র‌্যাব এবং সেনা সদস্যদের পাশাপাশি চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করেছে বিজিবি সদর দপ্তর।

সূত্র: ইউএনবি

ডিএস./