১২:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ম বহির্ভূত কনটেইনার কিপডাউন ও পণ্য পাচার চেষ্টায় আটক ৩

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (NCT) ডেলিভারি পয়েন্টে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কনটেইনার কিপডাউন এবং আমদানি পণ্য পাচারের চেষ্টাকালে তিনজনকে আটক করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগ। অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৮৪ কার্টন কিসমিস, যার ওজন প্রায় ৮৪০ কেজি।
২৯ জুলাই ২০২৫, রাত আনুমানিক ১১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগের যৌথ টিম এনসিটি ডেলিভারি পয়েন্টে একটি সন্দেহজনক, সীলবিহীন কনটেইনারের সন্ধান পায়।
পরবর্তীতে কনটেইনারটির আশপাশের এলাকা এবং সংযুক্ত কাভার্ডভ্যান তল্লাশি করে ৮৪ কার্টন কিসমিস উদ্ধার করা হয়। পণ্যগুলো এসাইনমেন্ট বহির্ভূত ছিল এবং পাচারের উদ্দেশ্যে সেখানে আনা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তাৎক্ষণিকভাবে জড়িত কাভার্ডভ্যান, উদ্ধারকৃত মালামাল এবং ঘটনাস্থলে থাকা তিনজনকে আটক করে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, জাতীয় আমদানি-রপ্তানি নিরাপত্তা, পণ্য সুরক্ষা এবং স্বচ্ছ বাণিজ্য পরিবেশ বজায় রাখতে তারা “জিরো টলারেন্স” নীতি গ্রহণ করেছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অপরাধ দমনে কঠোর অবস্থান অব্যাহত থাকবে।
ট্যাগ :
জনপ্রিয়

গাজীপুর রেড ক্রিসেন্ট নির্বাচন: বিএনপি সমর্থিত বাবুল-টুলু প্যানেলের নিরঙ্কুশ জয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ম বহির্ভূত কনটেইনার কিপডাউন ও পণ্য পাচার চেষ্টায় আটক ৩

প্রকাশিত : ০৯:৩৪:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি (NCT) ডেলিভারি পয়েন্টে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কনটেইনার কিপডাউন এবং আমদানি পণ্য পাচারের চেষ্টাকালে তিনজনকে আটক করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগ। অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে ৮৪ কার্টন কিসমিস, যার ওজন প্রায় ৮৪০ কেজি।
২৯ জুলাই ২০২৫, রাত আনুমানিক ১১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগের যৌথ টিম এনসিটি ডেলিভারি পয়েন্টে একটি সন্দেহজনক, সীলবিহীন কনটেইনারের সন্ধান পায়।
পরবর্তীতে কনটেইনারটির আশপাশের এলাকা এবং সংযুক্ত কাভার্ডভ্যান তল্লাশি করে ৮৪ কার্টন কিসমিস উদ্ধার করা হয়। পণ্যগুলো এসাইনমেন্ট বহির্ভূত ছিল এবং পাচারের উদ্দেশ্যে সেখানে আনা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তাৎক্ষণিকভাবে জড়িত কাভার্ডভ্যান, উদ্ধারকৃত মালামাল এবং ঘটনাস্থলে থাকা তিনজনকে আটক করে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, জাতীয় আমদানি-রপ্তানি নিরাপত্তা, পণ্য সুরক্ষা এবং স্বচ্ছ বাণিজ্য পরিবেশ বজায় রাখতে তারা “জিরো টলারেন্স” নীতি গ্রহণ করেছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অপরাধ দমনে কঠোর অবস্থান অব্যাহত থাকবে।