০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

৫৫ কিলোমিটার খাল খনন করার পরিকল্পনা

ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণে হাতিরঝিল, গুলশান, বনানী, উত্তরা, কুড়িল ও পূর্বাচল এলাকায় ৩৯ কিলোমিটার খাল খনন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও ৫৫ কিলোমিটার খাল খনন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

এ ছাড়া তুরাগ নদী নদীর বন্যাপ্রবাহ অঞ্চলের ৯ হাজার ১২৫ একর এলাকায় ৬২ শতাংশ জায়গা জলধারা হিসেবে সংরক্ষিত রেখে অবশিষ্ট এলাকায় কম্প্যাক্ট টাউনশিপ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে বাজেট অধিবেশন বক্তব্যে এ প্রস্তাব পেশ করা হয়। বাজেট বক্তব্যে বলা হয়, ঢাকার পূর্বাচল নতুন শহরের পিপিপি পদ্ধতিতে ৬০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। দেশের আবাসন খাত দীর্ঘদিন যাবৎ প্রায় স্থবির হয়ে আছে।

এ খাতটি বিকশিত না হওয়ার অন্যতম কারণ স্ট্যাম্প ডিউটি ও রেজিস্ট্রেশন ফি অনেক বেশি। ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে আর ও অপ্রদর্শিত আয়ের পরিমাণও বাড়ছে। এ সব ফি যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এতে করে একদিকে আবাসন খাতের সম্প্রসারণ হবে, অন্যদিকে রাজস্ব বাড়বে। একই সঙ্গে অপ্রদর্শিত আয় প্রবণতাও কমে যাবে।

 

বিবি/এমএ

ট্যাগ :

মেঘনা  উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক  নয়ন ও শহীদুলের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৫ কিলোমিটার খাল খনন করার পরিকল্পনা

প্রকাশিত : ০১:২০:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জুন ২০১৯

ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণে হাতিরঝিল, গুলশান, বনানী, উত্তরা, কুড়িল ও পূর্বাচল এলাকায় ৩৯ কিলোমিটার খাল খনন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও ৫৫ কিলোমিটার খাল খনন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

এ ছাড়া তুরাগ নদী নদীর বন্যাপ্রবাহ অঞ্চলের ৯ হাজার ১২৫ একর এলাকায় ৬২ শতাংশ জায়গা জলধারা হিসেবে সংরক্ষিত রেখে অবশিষ্ট এলাকায় কম্প্যাক্ট টাউনশিপ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে বাজেট অধিবেশন বক্তব্যে এ প্রস্তাব পেশ করা হয়। বাজেট বক্তব্যে বলা হয়, ঢাকার পূর্বাচল নতুন শহরের পিপিপি পদ্ধতিতে ৬০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। দেশের আবাসন খাত দীর্ঘদিন যাবৎ প্রায় স্থবির হয়ে আছে।

এ খাতটি বিকশিত না হওয়ার অন্যতম কারণ স্ট্যাম্প ডিউটি ও রেজিস্ট্রেশন ফি অনেক বেশি। ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে আর ও অপ্রদর্শিত আয়ের পরিমাণও বাড়ছে। এ সব ফি যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এতে করে একদিকে আবাসন খাতের সম্প্রসারণ হবে, অন্যদিকে রাজস্ব বাড়বে। একই সঙ্গে অপ্রদর্শিত আয় প্রবণতাও কমে যাবে।

 

বিবি/এমএ