০৬:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ৮-১০ টাকা

বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় মাত্র দুদিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৮-১০ টাকা। হিলিতে বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০-২৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা আগে ৩০-৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছিলো। এদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় মসলা জাতীয় পণ্যটির দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে নিন্ম আয়ের মানুষের মধ্যে। পেঁয়াজের দাম এ অবস্থায় রাখার দাবি তাদের। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আঙ্গুরি বেগম বলেন, দুদিন আগেই পেঁয়াজের দাম ৩০-৩২ টাকায় উঠে গিয়েছিল। এতে আমাদের মতো গরিব মানুষ খুব বেকায়দায় পড়েছিলাম। এখন দাম কমে ২০ থেকে ২৪ টাকায় আসায় আমরা বেঁচে গেছি। পেঁয়াজ কিনতে আসা সিদ্দিক হোসেন ও শরিফুল ইসলাম বলেন, দুদিন আগে এক কেজি পেঁয়াজ কিনেছি ৩০ থেকে ৩২ টাকায়। সে সময় আমাদের মতো খেটে খাওয়া মানুষদের বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছে। কারণ সেভাবে তো আমাদের আয় বাড়েনি, সারাদিন ভ্যান ও রিকশা চালিয়ে যে কয় টাকা আয় হয়, তাতে বাড়তি দামে পেঁয়াজ কেনা কষ্ট হয়ে যায়। এখন পেঁয়াজের দাম কমে ২০ থেকে ২৪ টাকায় এসেছে। এতে আমাদের মতো গরিব মানুষজনের বেশ সুবিধা হয়েছে। হিলি বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী শাকিল খান ও ফিরোজ হোসেন বলেন, দুদিন আগে মোকামে মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় পেঁয়াজের মণ সাড়ে ৮০০-৯০০ টাকা থেকে বেড়ে একলাফে ১২০০-১৩০০ টাকা হয়ে যায়। বাড়তি দামে কেনার কারণে কেজি প্রতি ১০টাকা করে দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে সরবরাহ বাড়ায় পেঁয়াজের মণ ৮০০-৯০০ টাকায় নেমেছে। এতে করে পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। এছাড়াও দেশীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে, এমন খবরে মোকামগুলোতে যারা অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুত করে রেখেছিলেন তারাও পেঁয়াজ ছেড়ে দেওয়ার কারণে সরবরাহ বেড়েছে, এ কারণে দাম কমেছে বলে জানান তিনি।

ট্যাগ :

৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব কর্মচারীকে সম্পদের হিসাব দিতে হবে 

পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ৮-১০ টাকা

প্রকাশিত : ১২:০১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় মাত্র দুদিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৮-১০ টাকা। হিলিতে বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০-২৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা আগে ৩০-৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছিলো। এদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় মসলা জাতীয় পণ্যটির দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে নিন্ম আয়ের মানুষের মধ্যে। পেঁয়াজের দাম এ অবস্থায় রাখার দাবি তাদের। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আঙ্গুরি বেগম বলেন, দুদিন আগেই পেঁয়াজের দাম ৩০-৩২ টাকায় উঠে গিয়েছিল। এতে আমাদের মতো গরিব মানুষ খুব বেকায়দায় পড়েছিলাম। এখন দাম কমে ২০ থেকে ২৪ টাকায় আসায় আমরা বেঁচে গেছি। পেঁয়াজ কিনতে আসা সিদ্দিক হোসেন ও শরিফুল ইসলাম বলেন, দুদিন আগে এক কেজি পেঁয়াজ কিনেছি ৩০ থেকে ৩২ টাকায়। সে সময় আমাদের মতো খেটে খাওয়া মানুষদের বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছে। কারণ সেভাবে তো আমাদের আয় বাড়েনি, সারাদিন ভ্যান ও রিকশা চালিয়ে যে কয় টাকা আয় হয়, তাতে বাড়তি দামে পেঁয়াজ কেনা কষ্ট হয়ে যায়। এখন পেঁয়াজের দাম কমে ২০ থেকে ২৪ টাকায় এসেছে। এতে আমাদের মতো গরিব মানুষজনের বেশ সুবিধা হয়েছে। হিলি বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী শাকিল খান ও ফিরোজ হোসেন বলেন, দুদিন আগে মোকামে মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় পেঁয়াজের মণ সাড়ে ৮০০-৯০০ টাকা থেকে বেড়ে একলাফে ১২০০-১৩০০ টাকা হয়ে যায়। বাড়তি দামে কেনার কারণে কেজি প্রতি ১০টাকা করে দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে সরবরাহ বাড়ায় পেঁয়াজের মণ ৮০০-৯০০ টাকায় নেমেছে। এতে করে পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। এছাড়াও দেশীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ার কারণে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে, এমন খবরে মোকামগুলোতে যারা অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুত করে রেখেছিলেন তারাও পেঁয়াজ ছেড়ে দেওয়ার কারণে সরবরাহ বেড়েছে, এ কারণে দাম কমেছে বলে জানান তিনি।