১০:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নাবিকদের মাধ্যমে আয় হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা

২০২০ সালে দেশের অভ্যন্তরীণ নৌযানের নাবিক এবং সমুদ্রগামী জাহাজের কর্মকর্তা-নাবিকদের মাধ্যমে আড়াই হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শাজাহান খান, মো. মজাহারুল হক প্রধান, রনজিত কুমার রায়, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, মো. আছলাম হোসেন সওদাগর এবং এস এম শাহজাদা অংশ নেন। বর্তমানে দেশে ২৭ হাজার ৯০৭টি নিবন্ধিত নৌযান রয়েছে বলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের বরাতে বৈঠকে জানানো হয়। কমিটি মনে করে, দেশের সব নৌযানকে এখনও সার্ভের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। এটি সম্ভব হলে নৌযানের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে এবং রাজস্ব বাড়বে। এজন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে দেশের সব নৌযানকে অনলাইনের মাধ্যমে সার্ভের আওতায় আনা এবং রেজিস্ট্রেশন দেয়ার বিষয়ে সুপারিশ করে কমিটি। জানা যায়, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ‘থ্রি-ডি’ মডেলে দেখতে চায় সংসদীয় কমিটি। এ লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কমিটির আগের বৈঠকে সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম প্রসঙ্গটি তোলেন। তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের একটি থ্রি-ডাইমেনশনাল মডেল প্রস্তুতের আহ্বান জানান। এক্ষেত্রে বেলজিয়ামের এন্টওয়ার্প সমুদ্র বন্দরের আদলে চট্টগ্রাম বন্দরের থ্রি-ডি মডেল তৈরির পরামর্শ দেন। পরে কমিটির বৈঠকের সুপারিশেও বিষয়টি আনা হয় এবং মডেল প্রস্তুতের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

ট্যাগ :

৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব কর্মচারীকে সম্পদের হিসাব দিতে হবে 

নাবিকদের মাধ্যমে আয় হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত : ১২:০১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২১

২০২০ সালে দেশের অভ্যন্তরীণ নৌযানের নাবিক এবং সমুদ্রগামী জাহাজের কর্মকর্তা-নাবিকদের মাধ্যমে আড়াই হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শাজাহান খান, মো. মজাহারুল হক প্রধান, রনজিত কুমার রায়, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, মো. আছলাম হোসেন সওদাগর এবং এস এম শাহজাদা অংশ নেন। বর্তমানে দেশে ২৭ হাজার ৯০৭টি নিবন্ধিত নৌযান রয়েছে বলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের বরাতে বৈঠকে জানানো হয়। কমিটি মনে করে, দেশের সব নৌযানকে এখনও সার্ভের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। এটি সম্ভব হলে নৌযানের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে এবং রাজস্ব বাড়বে। এজন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে দেশের সব নৌযানকে অনলাইনের মাধ্যমে সার্ভের আওতায় আনা এবং রেজিস্ট্রেশন দেয়ার বিষয়ে সুপারিশ করে কমিটি। জানা যায়, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ‘থ্রি-ডি’ মডেলে দেখতে চায় সংসদীয় কমিটি। এ লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কমিটির আগের বৈঠকে সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম প্রসঙ্গটি তোলেন। তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের একটি থ্রি-ডাইমেনশনাল মডেল প্রস্তুতের আহ্বান জানান। এক্ষেত্রে বেলজিয়ামের এন্টওয়ার্প সমুদ্র বন্দরের আদলে চট্টগ্রাম বন্দরের থ্রি-ডি মডেল তৈরির পরামর্শ দেন। পরে কমিটির বৈঠকের সুপারিশেও বিষয়টি আনা হয় এবং মডেল প্রস্তুতের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।