০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিক্ষোভ দমনে মিয়ানমারের সড়কে সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যান

বিক্ষোভ দমন করতে মিয়ানমারের সড়কে সশস্ত্র যান টহল দিচ্ছে। এরপরও বিক্ষোভকারীদের ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেছে। সোমবার বিবিসি এ তথ্য জানায়। গত ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতার দখল নেয় দেশটির সেনাবাহিনী। এ ঘটনার পর পরই সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নামে মিয়ানমারের নাগরিকরা। গত ১০ দিন ধরে দেশটিতে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে। এ সময় তারা মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি-সহ আটক অন্য নেতাদের মুক্তির দাবি জানান। বিক্ষোভ দমনে দিন দিন আরও কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। এরই অংশ হিসেবে সড়কে টহল দিচ্ছে সামরিক বাহিনীর সশস্ত্র যান। গত নভেম্বর মাসে নিয়ানমারে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নিয়ন্ত্রণ নেয় সেনাবাহিনী। দেশটির শাসনভার নেন সেনাপ্রধান মিন অং হলাইং। সেই সঙ্গে সু চি, মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ত এবং এনএলডির জেষ্ঠ্য নেতাদের আটক করে গৃহবন্দি করে সামরিক জান্তা।

ট্যাগ :

বিক্ষোভ দমনে মিয়ানমারের সড়কে সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যান

প্রকাশিত : ১২:০১:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিক্ষোভ দমন করতে মিয়ানমারের সড়কে সশস্ত্র যান টহল দিচ্ছে। এরপরও বিক্ষোভকারীদের ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেছে। সোমবার বিবিসি এ তথ্য জানায়। গত ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতার দখল নেয় দেশটির সেনাবাহিনী। এ ঘটনার পর পরই সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নামে মিয়ানমারের নাগরিকরা। গত ১০ দিন ধরে দেশটিতে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে। এ সময় তারা মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি-সহ আটক অন্য নেতাদের মুক্তির দাবি জানান। বিক্ষোভ দমনে দিন দিন আরও কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। এরই অংশ হিসেবে সড়কে টহল দিচ্ছে সামরিক বাহিনীর সশস্ত্র যান। গত নভেম্বর মাসে নিয়ানমারে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নিয়ন্ত্রণ নেয় সেনাবাহিনী। দেশটির শাসনভার নেন সেনাপ্রধান মিন অং হলাইং। সেই সঙ্গে সু চি, মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ত এবং এনএলডির জেষ্ঠ্য নেতাদের আটক করে গৃহবন্দি করে সামরিক জান্তা।