০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫

চালু হলো গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার

রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চালু হলো ‘গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার’। এটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। সারাদেশের মানুষ এখান থেকে প্লাজমা নিতে পারবে। প্রাথমিক অবস্থায় প্রতিদিন ২৫ জনকে প্লাজমা দেয়ার সক্ষমতা নিয়ে চালু করা হয়েছে এ সেন্টার।

আজ শনিবার (১৫ আগস্ট) সকাল ১১টার ‘গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার’ উদ্বোধন করেন দেশের মূল প্লাজমা প্রবক্তা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. এম এ খান।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্লাজমা সেন্টারের বিষয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, আমি সবার কাছে আহ্বান জানাচ্ছি, যারা করোনামুক্ত হয়েছে, তারা যাতে এসে রক্ত দিয়ে যান। অনেক রক্ত দরকার। প্রত্যেকে যাতে এসে রক্ত দিয়ে যায়। রক্তদান করতে কোনো খরচ নেই। তবে, যিনি প্লাজমা নেবেন, তার ক্ষেত্রে যেহেতু অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিষয় আছে, তাই তাদের ক্ষেত্রে সব মিলিয়ে পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা ফি পড়বে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের প্লাজমা সেন্টার ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। সারাদেশের মানুষ এখান থেকে প্লাজমা নিতে পারবে। প্রাথমিক অবস্থায় আমরা প্রতিদিন ২৫ জনকে প্লাজমা দিতে পারব। তবে, আগামী মাসে বিদেশ থেকে আমাদের আরও একটি মেশিন আসছে। তখন আশা করছি প্রতিদিন ৬০ জনকে প্লাজমা দেয়া যাবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

হবিগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন সৈয়দ মোঃ ফয়সল

চালু হলো গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার

প্রকাশিত : ০২:০৫:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২০

রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চালু হলো ‘গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার’। এটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। সারাদেশের মানুষ এখান থেকে প্লাজমা নিতে পারবে। প্রাথমিক অবস্থায় প্রতিদিন ২৫ জনকে প্লাজমা দেয়ার সক্ষমতা নিয়ে চালু করা হয়েছে এ সেন্টার।

আজ শনিবার (১৫ আগস্ট) সকাল ১১টার ‘গণস্বাস্থ্য প্লাজমা সেন্টার’ উদ্বোধন করেন দেশের মূল প্লাজমা প্রবক্তা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. এম এ খান।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্লাজমা সেন্টারের বিষয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, আমি সবার কাছে আহ্বান জানাচ্ছি, যারা করোনামুক্ত হয়েছে, তারা যাতে এসে রক্ত দিয়ে যান। অনেক রক্ত দরকার। প্রত্যেকে যাতে এসে রক্ত দিয়ে যায়। রক্তদান করতে কোনো খরচ নেই। তবে, যিনি প্লাজমা নেবেন, তার ক্ষেত্রে যেহেতু অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিষয় আছে, তাই তাদের ক্ষেত্রে সব মিলিয়ে পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা ফি পড়বে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের প্লাজমা সেন্টার ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। সারাদেশের মানুষ এখান থেকে প্লাজমা নিতে পারবে। প্রাথমিক অবস্থায় আমরা প্রতিদিন ২৫ জনকে প্লাজমা দিতে পারব। তবে, আগামী মাসে বিদেশ থেকে আমাদের আরও একটি মেশিন আসছে। তখন আশা করছি প্রতিদিন ৬০ জনকে প্লাজমা দেয়া যাবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর