১০:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফুটবল ইতিহাসে নয়্যারের যে রের্ক্ড

ম্যানুয়েল নয়্যার ২০১১ সালে কিংবদন্তি অলিভার কানের উত্তরসূরি হিসেবে যোগ দেন বায়ার্ন মিউনিখে। তার আগমনে কিংবদন্তি অলিভার কানের বিদায়ে যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল সেটির সমাধান হয়।

এরপর বায়ার্ন মিউনিখ এগিয়ে গেছে সামনে। ঘরোয়া লিগে প্রতিষ্ঠা করেছে একচ্ছত্র আধিপত্য। ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায়ও নিজেদের জানান দিয়েছে ভালোভাবে। সেখানে নয়্যারও ভূমিকা রেখেছেন দারুণভাবে। বাভারিয়ানদের হয়ে জিতেছেন দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা।

২০১৩ সালে প্রথম আর রবিবার রাতে দ্বিতীয়টি। এর মধ্য দিয়ে ফুটবল ইতিহাসে একমাত্র গোলরক্ষক হিসেবে দুটি ট্রেবল জয়ের অনন্য কৃর্তি গড়লেন জার্মান এই গোলরক্ষক। তার আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ঘরোয়া দুটি লিগ ও কাপ জিততে পারেনি আর কোনও গোলরক্ষক। এমনকি কিংবদন্তি অলিভার কানও নন!
রবিবার পিএসজির বিপক্ষে অসাধারণ খেলেছেন নয়্যার। নেইমার ও কিলিয়ান এমবাপের দারুণ দারুণ শট রুখে দিয়েছেন।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এই ফাইনাল ম্যাচে তিনি ৫০ বার বল স্পর্শ করেছেন। বক্সের মধ্যে তিনটি সেভ করেছেন। ৩০টি অ্যাকুরেট পাস দিয়েছেন (৭৭%)। ৮টি দিয়েছেন যথাযথ লং পাস। সব মিলিয়ে তার রেটিং ছিল ৭.৫। হয়েছেন ফাইনালের ম্যান অব দ্য ম্যাচ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

ফুটবল ইতিহাসে নয়্যারের যে রের্ক্ড

প্রকাশিত : ১০:৫৩:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ অগাস্ট ২০২০

ম্যানুয়েল নয়্যার ২০১১ সালে কিংবদন্তি অলিভার কানের উত্তরসূরি হিসেবে যোগ দেন বায়ার্ন মিউনিখে। তার আগমনে কিংবদন্তি অলিভার কানের বিদায়ে যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল সেটির সমাধান হয়।

এরপর বায়ার্ন মিউনিখ এগিয়ে গেছে সামনে। ঘরোয়া লিগে প্রতিষ্ঠা করেছে একচ্ছত্র আধিপত্য। ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায়ও নিজেদের জানান দিয়েছে ভালোভাবে। সেখানে নয়্যারও ভূমিকা রেখেছেন দারুণভাবে। বাভারিয়ানদের হয়ে জিতেছেন দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা।

২০১৩ সালে প্রথম আর রবিবার রাতে দ্বিতীয়টি। এর মধ্য দিয়ে ফুটবল ইতিহাসে একমাত্র গোলরক্ষক হিসেবে দুটি ট্রেবল জয়ের অনন্য কৃর্তি গড়লেন জার্মান এই গোলরক্ষক। তার আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ঘরোয়া দুটি লিগ ও কাপ জিততে পারেনি আর কোনও গোলরক্ষক। এমনকি কিংবদন্তি অলিভার কানও নন!
রবিবার পিএসজির বিপক্ষে অসাধারণ খেলেছেন নয়্যার। নেইমার ও কিলিয়ান এমবাপের দারুণ দারুণ শট রুখে দিয়েছেন।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এই ফাইনাল ম্যাচে তিনি ৫০ বার বল স্পর্শ করেছেন। বক্সের মধ্যে তিনটি সেভ করেছেন। ৩০টি অ্যাকুরেট পাস দিয়েছেন (৭৭%)। ৮টি দিয়েছেন যথাযথ লং পাস। সব মিলিয়ে তার রেটিং ছিল ৭.৫। হয়েছেন ফাইনালের ম্যান অব দ্য ম্যাচ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার