০৫:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

সব পুড়িয়ে ১০ ঘণ্টার চেষ্টায় ডেমরার আগুন নিয়ন্ত্রণে

রাজধানীর ডেমরা মাতুয়াইল কোনাপাড়ায় পাশা এলইডি লাইটের গুদামে লাগা আগুন শেষ পর্যন্ত ১০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশা এলইডি লাইট কর্তৃপক্ষ বলছে, আগুনে তাদের দুইশ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়েছে। আগুন লাগার কোনো কারণ এখনো জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিটের ১০ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের নিয়ন্ত্রণকক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা মাহফুজ রিবেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, কোনাপাড়ায় হাজি বাদশা মিয়া রোডের পাশা লাইটের গোডাউনে বিকেলে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়।

মাহফুজ রিবেন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ১৫০ জনবল এবং র‌্যাব, পুলিশ, রেডক্রিসেন্ট ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ১০ তলাবিশিষ্ট ভবনটির প্রায় পুরোটাতেই দাহ্য পদার্থ ভরপুর ছিল। আগুন নেভানোর জন্য কাজ করার কোনো পরিবেশ ছিল না। একটি মাত্র সরু রাস্তা। যার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে সময় লেগেছে।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ভবনটির ষষ্ঠতলা এনার্জি লাইটের গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা হতো। সেখানেই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। তবে সেটা বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এমনটা ধারণা করা হচ্ছে। প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকায় মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম

জনপ্রিয়

সব পুড়িয়ে ১০ ঘণ্টার চেষ্টায় ডেমরার আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত : ০৯:১৫:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ নভেম্বর ২০২০

রাজধানীর ডেমরা মাতুয়াইল কোনাপাড়ায় পাশা এলইডি লাইটের গুদামে লাগা আগুন শেষ পর্যন্ত ১০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশা এলইডি লাইট কর্তৃপক্ষ বলছে, আগুনে তাদের দুইশ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়েছে। আগুন লাগার কোনো কারণ এখনো জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিটের ১০ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের নিয়ন্ত্রণকক্ষের কর্তব্যরত কর্মকর্তা মাহফুজ রিবেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, কোনাপাড়ায় হাজি বাদশা মিয়া রোডের পাশা লাইটের গোডাউনে বিকেলে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়।

মাহফুজ রিবেন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ১৫০ জনবল এবং র‌্যাব, পুলিশ, রেডক্রিসেন্ট ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ১০ তলাবিশিষ্ট ভবনটির প্রায় পুরোটাতেই দাহ্য পদার্থ ভরপুর ছিল। আগুন নেভানোর জন্য কাজ করার কোনো পরিবেশ ছিল না। একটি মাত্র সরু রাস্তা। যার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে সময় লেগেছে।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ভবনটির ষষ্ঠতলা এনার্জি লাইটের গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা হতো। সেখানেই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। তবে সেটা বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এমনটা ধারণা করা হচ্ছে। প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকায় মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম