০৭:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫

সুপার ওভারে জিতল কলম্বো

কয়েকবার পেছানোর পর অবশেষে শুরু হয়েছে লংকা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) প্রথম আসর। বৃহস্পতিবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচেই টাইয়ের সাক্ষী হয়েছে দর্শকরা। সুপার ওভারে নিষ্পত্তি হওয়া ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে কলম্বো কিংস।
ক্যান্ডি টাস্কার্সের বিপক্ষে আসরের প্রথম ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন কলম্বোর অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের বোলারদের ওপর চড়াও হন ক্যান্ডির দুই ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজ এবং কুশাল পেরেরা।

ঝড়ো গতিতে রান তুলতে থাকে ক্যান্ডি। দলীয় ৭৫ রানে কায়েস আহমেদের বলে লরি ইভান্সের তালুবন্দি হয়ে সাজঘরে ফেরেন গুরবাজ। তার আগে তিনি খেলেন ২২ বলে ৫৩ রানের টর্নেডো ইনিংস। গুরবাজের বিদায়ের পর তান্ডব চালিয়ে যেতে থাকেন পেরেরা। সঙ্গে পান কুশাল মেন্ডিসকে। ৩০ করে মেন্ডিস ফিরে গেলেও চলমান ছিল পেরেরা ঝড়।

শেষ পর্যন্ত ৫২ বলে ৮৭ করে থামেন পেরেরা। কিন্তু ততক্ষণে রান পাহাড়ে পিষ্ট কলম্বো। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটের খরচায় ২১৯ রান তুলে মাঠ ছাড়ে ক্যান্ডি।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল কলম্বো। দুই ওপেনার দিনেশ চান্দিমাল এবং লরি ইভান্সের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত জবাব দিচ্ছিল তারা। দলীয় ৬৪ রানে ইভান্স এবং ১৩১ রানে চান্দিমালের বিদায়ে হঠাৎ করেই ধ্বস নামে কলম্বো শিবিরে।

এক পর্যায়ে ১৬৭ রান তুলতেই ৬ উইকেট হারায় কলম্বো। এমন সময় দলের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হন ইসুরু উদানা। তার ব্যাটে ভর করে শেষ রক্ষা পায় দলটি। ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে।

সুপার ওভারে আগে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেট খরচায় ১৯ রান তোলে কলম্বো। জবাবে মাত্র ১২ রানেই থেমে যায় ক্যান্ডির ইনিংস। ফলে প্রথম ম্যাচটা দুর্দান্ত এক জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে কলম্বো।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

কুড়িগ্রামে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ব্র্যাকের অ্যাডভোকেসি ডায়ালগ

সুপার ওভারে জিতল কলম্বো

প্রকাশিত : ০২:৫৮:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর ২০২০

কয়েকবার পেছানোর পর অবশেষে শুরু হয়েছে লংকা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) প্রথম আসর। বৃহস্পতিবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচেই টাইয়ের সাক্ষী হয়েছে দর্শকরা। সুপার ওভারে নিষ্পত্তি হওয়া ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে কলম্বো কিংস।
ক্যান্ডি টাস্কার্সের বিপক্ষে আসরের প্রথম ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন কলম্বোর অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের বোলারদের ওপর চড়াও হন ক্যান্ডির দুই ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজ এবং কুশাল পেরেরা।

ঝড়ো গতিতে রান তুলতে থাকে ক্যান্ডি। দলীয় ৭৫ রানে কায়েস আহমেদের বলে লরি ইভান্সের তালুবন্দি হয়ে সাজঘরে ফেরেন গুরবাজ। তার আগে তিনি খেলেন ২২ বলে ৫৩ রানের টর্নেডো ইনিংস। গুরবাজের বিদায়ের পর তান্ডব চালিয়ে যেতে থাকেন পেরেরা। সঙ্গে পান কুশাল মেন্ডিসকে। ৩০ করে মেন্ডিস ফিরে গেলেও চলমান ছিল পেরেরা ঝড়।

শেষ পর্যন্ত ৫২ বলে ৮৭ করে থামেন পেরেরা। কিন্তু ততক্ষণে রান পাহাড়ে পিষ্ট কলম্বো। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটের খরচায় ২১৯ রান তুলে মাঠ ছাড়ে ক্যান্ডি।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল কলম্বো। দুই ওপেনার দিনেশ চান্দিমাল এবং লরি ইভান্সের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত জবাব দিচ্ছিল তারা। দলীয় ৬৪ রানে ইভান্স এবং ১৩১ রানে চান্দিমালের বিদায়ে হঠাৎ করেই ধ্বস নামে কলম্বো শিবিরে।

এক পর্যায়ে ১৬৭ রান তুলতেই ৬ উইকেট হারায় কলম্বো। এমন সময় দলের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হন ইসুরু উদানা। তার ব্যাটে ভর করে শেষ রক্ষা পায় দলটি। ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে।

সুপার ওভারে আগে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেট খরচায় ১৯ রান তোলে কলম্বো। জবাবে মাত্র ১২ রানেই থেমে যায় ক্যান্ডির ইনিংস। ফলে প্রথম ম্যাচটা দুর্দান্ত এক জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে কলম্বো।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার