০১:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫

৫৩ লাখ টাকায় মুক্তি বাবরের

হামিজা মুখতার ও বাবর আজম

পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বাবর আজমের বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে যৌন নিগ্রহ ও মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অভিযোগে মামলা করেন লাহোরের বাসিন্দা হামিজা মুখতার নামের এক নারী। তবে শোনা যাচ্ছে ১ কোটি পাকিস্তানি রুপি বা প্রায় ৫৩ লাখ টাকা হলেই বাবরকে মুক্তি দেবেন অভিযোগকারী নারী।

সেই নারীর মূল অভিযোগ ছিল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেটি রাখেননি এছাড়া তার ওপর যৌন নির্যাতনও করেছেন পাকিস্তানি অধিনায়ক। নিজের অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণস্বরুপ বাবরের সঙ্গে বার্তালাপের ছবিও সংবাদমাধ্যমে দেখিয়েছেন হামিজা।

বাবরের আইনি পরামর্শক দলের অভিযোগ, তাদের মক্কেলকে ব্ল্যাকমেইল করছেন হামিজা এবং দাবি করছেন ১ কোটি পাকিস্তানি রুপি (বাংলাদেশ মুদ্রায় প্রায় ৫৩ লাখ টাকা)। অর্থাৎ ৫৩ লাখ টাকা দিলে বাবরের ওপর করা এই মামলা তুলে নেবেন হামিজা। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করেছে বাবরের আইনি পরামর্শক দল।

শুরু থেকেই বাবরের ওপর করা মামলার সকল অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা বলে আসছে আইনি পরামর্শকরা। তাদের মতে, সেই নারী বাবরকে ফাঁসানোর জন্যই মূলত এ মামলা করেছেন এবং এখন ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে টাকা নিতে চাচ্ছেন হামিদা।

যদিও বাবরের আইনজীবীর পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়েছে, তারা হামিজাকে একটা পয়সাও দেবে না। পাশাপাশি আদালতের কাছে তারা দ্রুত এ মামলার নিষ্পত্তি করতে আর্জি জানিয়েছে। তবে আপাতত এ মামলা মুলতবি ঘোষণা করেছেন আদালত এবং হামিজাকে তার পূর্ণাঙ্গ বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ দিয়েছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

৫৩ লাখ টাকায় মুক্তি বাবরের

প্রকাশিত : ০৩:০১:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০

পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বাবর আজমের বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে যৌন নিগ্রহ ও মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অভিযোগে মামলা করেন লাহোরের বাসিন্দা হামিজা মুখতার নামের এক নারী। তবে শোনা যাচ্ছে ১ কোটি পাকিস্তানি রুপি বা প্রায় ৫৩ লাখ টাকা হলেই বাবরকে মুক্তি দেবেন অভিযোগকারী নারী।

সেই নারীর মূল অভিযোগ ছিল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেটি রাখেননি এছাড়া তার ওপর যৌন নির্যাতনও করেছেন পাকিস্তানি অধিনায়ক। নিজের অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণস্বরুপ বাবরের সঙ্গে বার্তালাপের ছবিও সংবাদমাধ্যমে দেখিয়েছেন হামিজা।

বাবরের আইনি পরামর্শক দলের অভিযোগ, তাদের মক্কেলকে ব্ল্যাকমেইল করছেন হামিজা এবং দাবি করছেন ১ কোটি পাকিস্তানি রুপি (বাংলাদেশ মুদ্রায় প্রায় ৫৩ লাখ টাকা)। অর্থাৎ ৫৩ লাখ টাকা দিলে বাবরের ওপর করা এই মামলা তুলে নেবেন হামিজা। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করেছে বাবরের আইনি পরামর্শক দল।

শুরু থেকেই বাবরের ওপর করা মামলার সকল অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা বলে আসছে আইনি পরামর্শকরা। তাদের মতে, সেই নারী বাবরকে ফাঁসানোর জন্যই মূলত এ মামলা করেছেন এবং এখন ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে টাকা নিতে চাচ্ছেন হামিদা।

যদিও বাবরের আইনজীবীর পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়েছে, তারা হামিজাকে একটা পয়সাও দেবে না। পাশাপাশি আদালতের কাছে তারা দ্রুত এ মামলার নিষ্পত্তি করতে আর্জি জানিয়েছে। তবে আপাতত এ মামলা মুলতবি ঘোষণা করেছেন আদালত এবং হামিজাকে তার পূর্ণাঙ্গ বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ দিয়েছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার