০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

অবশেষে করোনার ত্রাণ সহায়তা বিলে ট্রাম্পের স্বাক্ষর

অবশেষে মহামারি করোনাভাইরাস ত্রাণ বিলে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আলজাজিরা জানায়, ট্রাম্প প্রথম দিকে বিলে স্বাক্ষর করতে রাজি হননি। সোমবার মধ্যরাতের মধ্যে ট্রাম্প বিলে স্বাক্ষর না করলে সরকার সাময়িক অচলাবস্থায় পড়ত। অচলাবস্থা এড়াতে কংগ্রেসকে সাময়িক সরকারি তহবিলের অনুমোদনে সম্মত হতে হতো। 

ট্রাম্প জনসাধারণের জন্য আরও বেশি অর্থ সহায়তা চান এমন দাবি করে আসছিলেন। এই ত্রাণ তহবিলের পরিমাণ ৯০ হাজার কোটি টাকা। মাসব্যাপী আলোচনার পর এই বিলে কংগ্রেস সম্মতি জানায়।

ট্রাম্পের অসম্মতির কারণে এক কোটি ৪০ লাখ মার্কিন নাগরিকের বেকার ভাতা বন্ধ হয়ে যায়। বিলে স্বাক্ষর করায় এখন তা আবার চালু হবে। এদিকে ট্রাম্প কেন শেষ পর্যন্ত স্বাক্ষর করতে সম্মত হলেন তা এখনো পরিষ্কার জানা সম্ভব হয়নি। কংগ্রেসে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক দুই দিক থেকেই তার ওপর চাপ আসছিল।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোববার প্রায় হুমকি দিয়ে বলেন, ট্রাম্প স্বাক্ষর করতে দেরি করলে এর ফলাফল হবে ধ্বংসাত্মক।

বাইডেন বলেন, ‘এটা বড়দিনের পরের দিন আর লাখ লাখ পরিবার জানে না যে তারা কোনো ব্যবস্থা করতে পারবে কিনা। কংগ্রেস এবং দুই দল থেকেই বিপুল সমর্থনে বিল পাস হওয়ার পরেও ট্রাম্পের বিরোধিতার কারণে এই অবস্থা তৈরি হয়েছে।’

ট্যাগ :

বরিশালে পেশাদার সাংবাদিকদের ৩৫ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

অবশেষে করোনার ত্রাণ সহায়তা বিলে ট্রাম্পের স্বাক্ষর

প্রকাশিত : ১১:০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০

অবশেষে মহামারি করোনাভাইরাস ত্রাণ বিলে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আলজাজিরা জানায়, ট্রাম্প প্রথম দিকে বিলে স্বাক্ষর করতে রাজি হননি। সোমবার মধ্যরাতের মধ্যে ট্রাম্প বিলে স্বাক্ষর না করলে সরকার সাময়িক অচলাবস্থায় পড়ত। অচলাবস্থা এড়াতে কংগ্রেসকে সাময়িক সরকারি তহবিলের অনুমোদনে সম্মত হতে হতো। 

ট্রাম্প জনসাধারণের জন্য আরও বেশি অর্থ সহায়তা চান এমন দাবি করে আসছিলেন। এই ত্রাণ তহবিলের পরিমাণ ৯০ হাজার কোটি টাকা। মাসব্যাপী আলোচনার পর এই বিলে কংগ্রেস সম্মতি জানায়।

ট্রাম্পের অসম্মতির কারণে এক কোটি ৪০ লাখ মার্কিন নাগরিকের বেকার ভাতা বন্ধ হয়ে যায়। বিলে স্বাক্ষর করায় এখন তা আবার চালু হবে। এদিকে ট্রাম্প কেন শেষ পর্যন্ত স্বাক্ষর করতে সম্মত হলেন তা এখনো পরিষ্কার জানা সম্ভব হয়নি। কংগ্রেসে রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক দুই দিক থেকেই তার ওপর চাপ আসছিল।

নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোববার প্রায় হুমকি দিয়ে বলেন, ট্রাম্প স্বাক্ষর করতে দেরি করলে এর ফলাফল হবে ধ্বংসাত্মক।

বাইডেন বলেন, ‘এটা বড়দিনের পরের দিন আর লাখ লাখ পরিবার জানে না যে তারা কোনো ব্যবস্থা করতে পারবে কিনা। কংগ্রেস এবং দুই দল থেকেই বিপুল সমর্থনে বিল পাস হওয়ার পরেও ট্রাম্পের বিরোধিতার কারণে এই অবস্থা তৈরি হয়েছে।’