০৯:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫

মৃত দাদার ইচ্ছা পূরণে ধার করে হেলিকপ্টারে বিয়ে

দাদার শখ ছিল নাতিকে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করানোর। কিন্তু এখন দাদা আর নেই। তাই মৃত দাদার ইচ্ছা পূরণে টাকা ধার করে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে গেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের ফারুক হোসেন।

উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের আকতার হেসেনের ছেলে ফারুক চাকরি করেন গার্মেন্টসে। আর্থিক অভাব অনটন থাকলেও প্রয়াত দাদা মরহুম মুনতাজ মিয়ার স্বপ্ন পূরণ করতেই হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করার শখ। ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ভাড়া দিয়েছেন হেলিকপ্টারের জন্য।

শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের আকতার হেসেনের ছেলে ফারুক তার বোন জামাই, তিন বড় বোন ও ভাগ্নিকে নিয়ে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যান তিনি। কুমিল্লার হোমনা উপজেলার নালাদক্ষিণ গ্রামের কামরুল হোসেনের মেয়ে শাহনাজের সঙ্গে বিয়ে হচ্ছে ফারুকের। বরযাত্রী ২০০ জন গেছেন ট্রলারে করে।
ফারুকের বাবা আকতার হোসেন জানান, তার বাবার শখ ছিল নাতিকে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করানো। বাবার শখ পূরণ করতেই অভাব অনটনের মধ্যেও এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

দাউদকান্দিতে মেধাবী অন্বেষণ পরীক্ষার কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধণা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

মৃত দাদার ইচ্ছা পূরণে ধার করে হেলিকপ্টারে বিয়ে

প্রকাশিত : ১২:০১:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১

দাদার শখ ছিল নাতিকে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করানোর। কিন্তু এখন দাদা আর নেই। তাই মৃত দাদার ইচ্ছা পূরণে টাকা ধার করে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে গেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের ফারুক হোসেন।

উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের আকতার হেসেনের ছেলে ফারুক চাকরি করেন গার্মেন্টসে। আর্থিক অভাব অনটন থাকলেও প্রয়াত দাদা মরহুম মুনতাজ মিয়ার স্বপ্ন পূরণ করতেই হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করার শখ। ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ভাড়া দিয়েছেন হেলিকপ্টারের জন্য।

শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের আকতার হেসেনের ছেলে ফারুক তার বোন জামাই, তিন বড় বোন ও ভাগ্নিকে নিয়ে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করতে যান তিনি। কুমিল্লার হোমনা উপজেলার নালাদক্ষিণ গ্রামের কামরুল হোসেনের মেয়ে শাহনাজের সঙ্গে বিয়ে হচ্ছে ফারুকের। বরযাত্রী ২০০ জন গেছেন ট্রলারে করে।
ফারুকের বাবা আকতার হোসেন জানান, তার বাবার শখ ছিল নাতিকে হেলিকপ্টারে করে বিয়ে করানো। বাবার শখ পূরণ করতেই অভাব অনটনের মধ্যেও এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।