১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নোবিপ্রবিতে হল খুলে দেওয়ার দাবিতে শিক্ষার্থীদের খোলা চিঠি

১৭ ই মার্চ ২০২০ সাল থেকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষনা করে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খোলা চিঠি প্রকাশ করে আবাসিক হল খোলার দাবি জানিয়েছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ( নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একের পর এক খোলা চিঠি প্রকাশ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

খোলা চিঠিতে বলা হয়েছে, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বৈধ আবাসিক সিটধারী একজন ছাত্র/ছাত্রী। আমাদের নিরাপত্তার স্বার্থে হলের বৈধ সিট গুলোতে আমাদের থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের নিকট দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে করে আমার করোনা ঝুঁকির দায় একমাত্র আমার নিজের তবুও শিক্ষার্থীদের স্বার্থে হল খুলে দিন।

আমি স্বেচ্ছা ও স্বজ্ঞানে বলিতাছি, আমি আমার সকল প্রকার করোনা কেন্দ্রিক সৃষ্ট পরিস্থিতির জন্য দায়ী থাকবো। এরপর আশা করি হল খোলার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোন আপত্তি থাকবে না।

এতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়। সবকিছু খুলতে পারবে হল কেন নয়? যেখানে আমাদের নিজেদের দ্বায়িত্ব আমরা নিজেরাই নিচ্ছি। আর ভ্যাকসিন ও চলে আসছে। হল খুলে দেওয়া এখন সময়ের দাবি। দয়া করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের অবস্থা বিবেচনা করবেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ দিদার-উল-আলম বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় হল খোলার প্রত্যাশা রয়েছে। তবে আমাদের হলের সকল ব্যবস্থাপনা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে যাতে সরকারি সিদ্ধান্ত আসা মাত্রই হল খুলে দেওয়া যায়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

আমি কুমিল্লার মানুষের হৃদয়ে নাম লিখতে চাই : নবাগত জেলা প্রশাসক

নোবিপ্রবিতে হল খুলে দেওয়ার দাবিতে শিক্ষার্থীদের খোলা চিঠি

প্রকাশিত : ০৬:৪২:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

১৭ ই মার্চ ২০২০ সাল থেকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষনা করে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খোলা চিঠি প্রকাশ করে আবাসিক হল খোলার দাবি জানিয়েছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ( নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একের পর এক খোলা চিঠি প্রকাশ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

খোলা চিঠিতে বলা হয়েছে, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বৈধ আবাসিক সিটধারী একজন ছাত্র/ছাত্রী। আমাদের নিরাপত্তার স্বার্থে হলের বৈধ সিট গুলোতে আমাদের থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের নিকট দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে করে আমার করোনা ঝুঁকির দায় একমাত্র আমার নিজের তবুও শিক্ষার্থীদের স্বার্থে হল খুলে দিন।

আমি স্বেচ্ছা ও স্বজ্ঞানে বলিতাছি, আমি আমার সকল প্রকার করোনা কেন্দ্রিক সৃষ্ট পরিস্থিতির জন্য দায়ী থাকবো। এরপর আশা করি হল খোলার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোন আপত্তি থাকবে না।

এতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়। সবকিছু খুলতে পারবে হল কেন নয়? যেখানে আমাদের নিজেদের দ্বায়িত্ব আমরা নিজেরাই নিচ্ছি। আর ভ্যাকসিন ও চলে আসছে। হল খুলে দেওয়া এখন সময়ের দাবি। দয়া করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের অবস্থা বিবেচনা করবেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ দিদার-উল-আলম বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় হল খোলার প্রত্যাশা রয়েছে। তবে আমাদের হলের সকল ব্যবস্থাপনা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে যাতে সরকারি সিদ্ধান্ত আসা মাত্রই হল খুলে দেওয়া যায়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর