০৫:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

একটি ব্রিজের জন্য ৫ দশকের অপেক্ষা

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও একটি ব্রিজের অভাবে মনোহরপুর গ্রামবাসীর স্বপ্ন যেন থমকে আছে। একটি ব্রিজের অভাবে নানা সমস্যায় জর্জরিত এ গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা। মনোহরপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার প্রায় ১শ পরিবার একটি ব্রিজের জন্য প্রায় ৫ দশক ধরে অপেক্ষা করছে।

ব্রিজের অভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে এখানকার মানুষ। জানা গেছে, এই ব্রিজটি নির্মাণের দাবি গ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের। দেশ স্বাধীনের পর থেকেই এ ব্রিজটি নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে অনেক আবেদন-নিবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। বিভিন্ন সময় আশ্বাস পাওয়া গেছে। কিন্তু আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে এ পথে যাতায়াত করতে শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের জনগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মনোহরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মনোহরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মনোহরপুর ফাজিল ডিগ্রি মাদরাসা-সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থীদের আসা যাওয়ার জন্য এ পথ ব্যবহার করতে হয়; যা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

সকাল হলে দীর্ঘ লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। হাট-বাজার, অফিস, স্কুল-কলেজে যাওয়া সবার কাছে একটি বড় বিড়ম্বনা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

বাংলা ব্লকেড: শেকৃবি শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

একটি ব্রিজের জন্য ৫ দশকের অপেক্ষা

প্রকাশিত : ১১:০৩:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অগাস্ট ২০২১

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও একটি ব্রিজের অভাবে মনোহরপুর গ্রামবাসীর স্বপ্ন যেন থমকে আছে। একটি ব্রিজের অভাবে নানা সমস্যায় জর্জরিত এ গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা। মনোহরপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার প্রায় ১শ পরিবার একটি ব্রিজের জন্য প্রায় ৫ দশক ধরে অপেক্ষা করছে।

ব্রিজের অভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে এখানকার মানুষ। জানা গেছে, এই ব্রিজটি নির্মাণের দাবি গ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের। দেশ স্বাধীনের পর থেকেই এ ব্রিজটি নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে অনেক আবেদন-নিবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। বিভিন্ন সময় আশ্বাস পাওয়া গেছে। কিন্তু আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে এ পথে যাতায়াত করতে শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের জনগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মনোহরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মনোহরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, মনোহরপুর ফাজিল ডিগ্রি মাদরাসা-সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থীদের আসা যাওয়ার জন্য এ পথ ব্যবহার করতে হয়; যা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

সকাল হলে দীর্ঘ লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। হাট-বাজার, অফিস, স্কুল-কলেজে যাওয়া সবার কাছে একটি বড় বিড়ম্বনা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার