০৬:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

দৌলতপুরে পানিবন্দি ৩০টি স্কুলে ক্লাস হয়নি

দীর্ঘ দেড় বছর পর গত কাল রোববার সবধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেও খুলেনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যাকবলিত ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। উপজেলার চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বন্যাকবলিত ৩০টি স্কুল দীর্ঘ একমাস ধরে পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ২৫টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা। সারা দেশে স্কুল উৎসব পালিত হলেও বঞ্চিত রয়েছে পানিবন্দি দৌলতপুরের ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে বন্যার পানি কমলে এবং পরিবেশ স্বাভাবিক হলে অচিরেই বন্যাকবলিত পানিবন্দি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিও খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

বন্যাকবলিত পানিবন্দি স্কুল খোলার বিষয়ে দৌলতপুর প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, চরাঞ্চলের বন্যাকবলিত প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে, সেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত হয়েছেন। তবে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত না হওয়ায় ক্লাস হয়নি।

দৌলতপুর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সরদার মো. আবু সালেক জানান, মাধ্যমিক পর্যায়ের বন্যাকবলিত ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানিবন্দি থাকার কারনে খোলা সম্ভব হয়নি। তবে বন্যার পানি কমলে এবং পরিবেশ স্বাভাবিক হলে অচিরেই তা খুলে দেওয়া হবে এবং যথরীতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ্য দীর্ঘ একমাস যাবৎ দৌলতপুরের চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৩৭ গ্রামের অর্ধলক্ষ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। সেইসাথে পানিবন্দি রয়েছে চরাঞ্চলের ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

বীরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

দৌলতপুরে পানিবন্দি ৩০টি স্কুলে ক্লাস হয়নি

প্রকাশিত : ০৩:৫৩:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১

দীর্ঘ দেড় বছর পর গত কাল রোববার সবধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেও খুলেনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যাকবলিত ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। উপজেলার চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বন্যাকবলিত ৩০টি স্কুল দীর্ঘ একমাস ধরে পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ২৫টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা। সারা দেশে স্কুল উৎসব পালিত হলেও বঞ্চিত রয়েছে পানিবন্দি দৌলতপুরের ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে বন্যার পানি কমলে এবং পরিবেশ স্বাভাবিক হলে অচিরেই বন্যাকবলিত পানিবন্দি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিও খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।

বন্যাকবলিত পানিবন্দি স্কুল খোলার বিষয়ে দৌলতপুর প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, চরাঞ্চলের বন্যাকবলিত প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে, সেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত হয়েছেন। তবে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত না হওয়ায় ক্লাস হয়নি।

দৌলতপুর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সরদার মো. আবু সালেক জানান, মাধ্যমিক পর্যায়ের বন্যাকবলিত ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানিবন্দি থাকার কারনে খোলা সম্ভব হয়নি। তবে বন্যার পানি কমলে এবং পরিবেশ স্বাভাবিক হলে অচিরেই তা খুলে দেওয়া হবে এবং যথরীতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ্য দীর্ঘ একমাস যাবৎ দৌলতপুরের চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৩৭ গ্রামের অর্ধলক্ষ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। সেইসাথে পানিবন্দি রয়েছে চরাঞ্চলের ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার