১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

২৩০০ কোটি ডলার প্রয়োজন করোনা নিয়ন্ত্রণ ও মোকাবিলায়: ডব্লিউএইচও

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের ছোবল থেকে এখনো বের হতে পারেনি বিশ্ব। এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে আগামী এক বছরে দুই হাজার ৩৪০ কোটি ডলার প্রয়োজন হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা প্রদান, পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা নিশ্চিত করায় ব্যয় করা হবে এই অর্থ। একইসঙ্গে চলমান মহামারির বিস্তার ঠেকাতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীর উন্নয়ন, উৎপাদন, ক্রয় এবং বন্টনে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা ব্যবস্থায় ব্যাপক বৈষম্য রোধেও এই অর্থ কাজে লাগবে।

আরও বলা হয়, গত দেড় বছরের বেশি সময়ে করোনা মহামারির কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। তার তুলনায় এই পরিমাণ অর্থ খুবই নগন্য। এই অর্থ বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখবে। বিশেষত করোনাভাইরাসের কারণে অধিক ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে এটা সহায়তা করবে।

ডব্লিউএইচও’র প্রধান তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ‘বিশ্ব থেকে করোনা মহামারি দূর করতে সরকার, সহায়তা প্রতিষ্ঠান এবং দাতাগোষ্ঠীকে অর্থ সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এর মাধ্যমে করোনার টিকা, পরীক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিদ্যমান অসংগতি দূর করা সম্ভব হবে।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

২৩০০ কোটি ডলার প্রয়োজন করোনা নিয়ন্ত্রণ ও মোকাবিলায়: ডব্লিউএইচও

প্রকাশিত : ১২:৫৬:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর ২০২১

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের ছোবল থেকে এখনো বের হতে পারেনি বিশ্ব। এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে আগামী এক বছরে দুই হাজার ৩৪০ কোটি ডলার প্রয়োজন হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা প্রদান, পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা নিশ্চিত করায় ব্যয় করা হবে এই অর্থ। একইসঙ্গে চলমান মহামারির বিস্তার ঠেকাতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীর উন্নয়ন, উৎপাদন, ক্রয় এবং বন্টনে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে করোনার টিকা ব্যবস্থায় ব্যাপক বৈষম্য রোধেও এই অর্থ কাজে লাগবে।

আরও বলা হয়, গত দেড় বছরের বেশি সময়ে করোনা মহামারির কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। তার তুলনায় এই পরিমাণ অর্থ খুবই নগন্য। এই অর্থ বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখবে। বিশেষত করোনাভাইরাসের কারণে অধিক ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে এটা সহায়তা করবে।

ডব্লিউএইচও’র প্রধান তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ‘বিশ্ব থেকে করোনা মহামারি দূর করতে সরকার, সহায়তা প্রতিষ্ঠান এবং দাতাগোষ্ঠীকে অর্থ সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এর মাধ্যমে করোনার টিকা, পরীক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিদ্যমান অসংগতি দূর করা সম্ভব হবে।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার