০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

সিএনজি পাম্প থেকে চৈতি গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তাটি যেন মরণফাঁদ

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের চালাবন সি এন জি পাম্প থেকে শুরু করে চৈতি গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তাটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই রাস্তাটি নিয়ে ইতিপূর্বে মাননীয় সংসদ সদস্য ঢাকা ১৮ আসন আলহাজ্ব হাবিব হাসান, মাননীয় মেয়র জনাব আতিকুল ইসলাম সহ রাস্তাটির অভিভাবকবৃন্দ, ৪৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোতালেব,হোসেন, সংরক্ষিত আসনের ইলোরা পারভীনকে বিষয়টি অবহিত করা হলেও এখনো পর্যন্ত জনগণ দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাননি। উত্তরা আজমপুর থেকে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক এই রাস্তাটি ব্যবহার করে যাতায়াত করে থাকেন। চৈতি, শাহ কবির মাজার, বালুরমাঠ, হেলাল মার্কেট, চামুরখান থেকে রাজধানী ঢাকায় প্রবেশ করার একমাত্র পথ এই সড়কটি। পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার দরুন এই রাস্তায় প্রতিনিয়ত গ্রীষ্মকালেও হাঁটু সমান পানি জমে থাকে। এই রাস্তাটি মেরামতের জন্য এবং পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা ১৮ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাবিব আহসান একাধিকবার সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দিয়ে যান। তথাপিও আজ পর্যন্ত এই এলাকায় বসবাসরত মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটে নি। রাস্তাটি নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নয়ন সাহেব সাময়িকভাবে একটা ব্যবস্থা করে গেলেও তা বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। যেই লাউ সেই কদু। এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে মেয়র মহোদয় একটু যদি আমাদের এদিকে সুদৃষ্টি দিয়ে নিজ নয়নে তাকিয়ে দেখতেন তাহলে তিনি বুঝতেন আমরা কত কষ্টে আছি। অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন সিটি নির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। রাস্তা ভালো না থাকলে ভোট চাইতে আসবেন কিভাবে? তারা আরো বলেন আমাদের এই কষ্টের চিত্র টুকু জনো নেত্রী মমতাময়ী মায়ের কাছে পৌছিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দেওয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, নগদ অর্থ লুট, আহত ৩

সিএনজি পাম্প থেকে চৈতি গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তাটি যেন মরণফাঁদ

প্রকাশিত : ০৫:৪২:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের চালাবন সি এন জি পাম্প থেকে শুরু করে চৈতি গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তাটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই রাস্তাটি নিয়ে ইতিপূর্বে মাননীয় সংসদ সদস্য ঢাকা ১৮ আসন আলহাজ্ব হাবিব হাসান, মাননীয় মেয়র জনাব আতিকুল ইসলাম সহ রাস্তাটির অভিভাবকবৃন্দ, ৪৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোতালেব,হোসেন, সংরক্ষিত আসনের ইলোরা পারভীনকে বিষয়টি অবহিত করা হলেও এখনো পর্যন্ত জনগণ দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাননি। উত্তরা আজমপুর থেকে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক এই রাস্তাটি ব্যবহার করে যাতায়াত করে থাকেন। চৈতি, শাহ কবির মাজার, বালুরমাঠ, হেলাল মার্কেট, চামুরখান থেকে রাজধানী ঢাকায় প্রবেশ করার একমাত্র পথ এই সড়কটি। পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার দরুন এই রাস্তায় প্রতিনিয়ত গ্রীষ্মকালেও হাঁটু সমান পানি জমে থাকে। এই রাস্তাটি মেরামতের জন্য এবং পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা ১৮ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাবিব আহসান একাধিকবার সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দিয়ে যান। তথাপিও আজ পর্যন্ত এই এলাকায় বসবাসরত মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটে নি। রাস্তাটি নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নয়ন সাহেব সাময়িকভাবে একটা ব্যবস্থা করে গেলেও তা বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। যেই লাউ সেই কদু। এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে মেয়র মহোদয় একটু যদি আমাদের এদিকে সুদৃষ্টি দিয়ে নিজ নয়নে তাকিয়ে দেখতেন তাহলে তিনি বুঝতেন আমরা কত কষ্টে আছি। অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন সিটি নির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। রাস্তা ভালো না থাকলে ভোট চাইতে আসবেন কিভাবে? তারা আরো বলেন আমাদের এই কষ্টের চিত্র টুকু জনো নেত্রী মমতাময়ী মায়ের কাছে পৌছিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।