০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

‘হাওয়া’ নিয়ে কাজী হায়াৎয়ের দুঃখ, এটা কোন অশ্লীলতা?

সম্প্রতি মুক্তি পায় মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’। মুক্তির পর সিনেমাটি যেমন আলোচিত হয়েছে পাশাপাশি এর সংলাপ নিয়ে চলছে জোড় সমালোচনা।

পরিবার নিয়ে ‘হাওয়া’ দেখতে গিয়ে বিব্রত হয়েছেন এমন অভিযোগ তুলে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন। অনেকেই তুলনা টেনে উচ্চারণ করেছেন নির্মাতা কাজী হায়াৎয়ের নাম। কেননা ‘ধর’ সিনেমাটি সিনেমা হল থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল অশ্লীল সংলাপের অজুহাতে।

এ বিষয়ে দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কাজী হায়াৎ স্বয়ং। তিনি বলেন, ‘আমার একটা দুঃখ আছে ‘হাওয়া’ নিয়ে। আমি শুনেছি অনেক গালাগালি আছে এই সিনেমায়। অথচ আমি ‘ধর’ সিনেমায় মগবাজারের পাগলীর ছেলে; যে লেখাপড়া জানে না, যে জানে না আদৌ তার জন্ম কোথায়, কীভাবে সে মানুষ, তার মুখে গালি দিয়েছিলাম। সিনেমাটি নামিয়ে দেওয়া হয় সেন্সর বোর্ড থেকে। তৎকালীন নেতা সোহেল রানা, শহীদুল ইসলাম খোকন সিনেমাটি হল থেকে নামিয়ে ব্যান করে দিয়েছিল। আমাকে বলা হয়েছিল, অশ্লীলতার চরমে পৌঁছে গেছে কাজী হায়াৎ। তাহলে এটা কোন অশ্লীলতা? এখন এই বুদ্ধিজীবীরা কোথায়? তারা কেন বলে না এটা অশ্লীলতা? এটাই আমার দুঃখ।’

বাপ্পী চৌধুরীকে নিয়ে এই নির্মাতা সম্প্রতি ক্যারিয়ারের ৫১তম চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা’র শুটিং শেষ করেছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

বীরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

‘হাওয়া’ নিয়ে কাজী হায়াৎয়ের দুঃখ, এটা কোন অশ্লীলতা?

প্রকাশিত : ০৩:২৪:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২

সম্প্রতি মুক্তি পায় মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’। মুক্তির পর সিনেমাটি যেমন আলোচিত হয়েছে পাশাপাশি এর সংলাপ নিয়ে চলছে জোড় সমালোচনা।

পরিবার নিয়ে ‘হাওয়া’ দেখতে গিয়ে বিব্রত হয়েছেন এমন অভিযোগ তুলে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন। অনেকেই তুলনা টেনে উচ্চারণ করেছেন নির্মাতা কাজী হায়াৎয়ের নাম। কেননা ‘ধর’ সিনেমাটি সিনেমা হল থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল অশ্লীল সংলাপের অজুহাতে।

এ বিষয়ে দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কাজী হায়াৎ স্বয়ং। তিনি বলেন, ‘আমার একটা দুঃখ আছে ‘হাওয়া’ নিয়ে। আমি শুনেছি অনেক গালাগালি আছে এই সিনেমায়। অথচ আমি ‘ধর’ সিনেমায় মগবাজারের পাগলীর ছেলে; যে লেখাপড়া জানে না, যে জানে না আদৌ তার জন্ম কোথায়, কীভাবে সে মানুষ, তার মুখে গালি দিয়েছিলাম। সিনেমাটি নামিয়ে দেওয়া হয় সেন্সর বোর্ড থেকে। তৎকালীন নেতা সোহেল রানা, শহীদুল ইসলাম খোকন সিনেমাটি হল থেকে নামিয়ে ব্যান করে দিয়েছিল। আমাকে বলা হয়েছিল, অশ্লীলতার চরমে পৌঁছে গেছে কাজী হায়াৎ। তাহলে এটা কোন অশ্লীলতা? এখন এই বুদ্ধিজীবীরা কোথায়? তারা কেন বলে না এটা অশ্লীলতা? এটাই আমার দুঃখ।’

বাপ্পী চৌধুরীকে নিয়ে এই নির্মাতা সম্প্রতি ক্যারিয়ারের ৫১তম চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা’র শুটিং শেষ করেছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব