১০:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

তাড়াশে কৃষকদের মাঝে নায্যমুল্যে সার পৌছে দিতে কঠোর মনিটরিং করছে কৃষি বিভাগ

কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ডিলারদের বরাদ্দকৃত রাসায়নিক সার উত্তোলন ও সঠিক দামে বিক্রি ব্যবস্থা কঠোর ভাবে তদারকি করা হচ্ছে ৷ চলতি রোপা আমন মৌসুমে যেন কোন ভাবেই সারের কৃত্রিম সংকট ও কৃষকের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা নিতে না পারে সে বিষয়ে সজাগ রয়েছেন কৃষি বিভাগ। তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে , উপজেলায় বি সি আই সি এর ১২ জন এবং বিএডিসি’র ১৭ জন রাসায়নিক সার ডিলার রয়েছেন ৷সেই সাথে এ উপজেলায় মোট ৭২ জন খুচরা সার বিক্রেতা নিয়মিত সার বিক্রি করে আসছেন।

চলতি সেপ্টেম্বর মাসে রাসায়নিক সার বরাদ্দের পরিমাণ ইউরিয়া ৫ শ ৮৯ মেট্রিক টন , টিএসপি ৯০ মেট্রিক টন , ডিএপি ২ শ ১৪ মেট্রিক টন ও এমওপি ১ শ ১৯ মেট্রিক টন সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৷প্রতি কেজি সারের বিক্রি দাম ইউরিয়া ২২ টাকা, টিএসপি ২২ টাকা , ডিএপি ১৬ টাকা ও এমওপি ১৫ টাকা করে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। আর এ বরাদ্দকৃত সার যেন কৃষকেরা সঠিক মুল্যে কোন প্রকার বিরম্বনা ছাড়াই পায় সে জন্য প্রতিটা ডিলারের ঘরে সার্বক্ষনিক তদারকি করে চলছে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগন। আর উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লুনার নেতৃত্বে অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন ও কৃষি স¤প্রসারণ অফিসার মোঃ আব্দুল মমিন কঠোর ভাবে মনিটরিং করছেন। কোথাও কোন প্রকার অনিয়মের প্রমান পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট এর মধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহনও করা হচ্ছে। কৃষি বিভাগের এমন তদারকিতে অনেকটা খুশি এ এলাকার কৃষকেরা।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, তাড়াশ উপজেলায় সব ধরণের রাসায়নিক সারের পর্যাপ্ত পরিমাণ মজুদ আছে ৷ কোনো প্রকার সংকট নেই ৷ ডিলারদের বরাদ্দকৃত সার সঠিক পরিমাণ উত্তোলন এবং বিক্রি ব্যবস্থা আমরা নিয়মিত মনিটরিং করছি ৷ এছাড়া কৃষকদের কাছে সার বিক্রি করে রশিদ দেওয়া নিশ্চিত করা হয়েছে ৷ সরকারী দামের চেয়ে বেশী দামে সার বিক্রি করা হলে সংশ্লিষ্ট বিক্রেতার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি ৷

উল্লেখ্যঃ তাড়াশ উপজেলায় এ বছর ১২ হাজার ৯ শ ৭ হেক্টর রোপা আমন ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করেছে কৃষি বিভাগ। বন্যার পানি কম থাকায় রোপা আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রার বেশি অর্জিত হবে বলে ধারনা করছেন কৃষি বিভাগ।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

তাড়াশে কৃষকদের মাঝে নায্যমুল্যে সার পৌছে দিতে কঠোর মনিটরিং করছে কৃষি বিভাগ

প্রকাশিত : ১২:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ডিলারদের বরাদ্দকৃত রাসায়নিক সার উত্তোলন ও সঠিক দামে বিক্রি ব্যবস্থা কঠোর ভাবে তদারকি করা হচ্ছে ৷ চলতি রোপা আমন মৌসুমে যেন কোন ভাবেই সারের কৃত্রিম সংকট ও কৃষকের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা নিতে না পারে সে বিষয়ে সজাগ রয়েছেন কৃষি বিভাগ। তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে , উপজেলায় বি সি আই সি এর ১২ জন এবং বিএডিসি’র ১৭ জন রাসায়নিক সার ডিলার রয়েছেন ৷সেই সাথে এ উপজেলায় মোট ৭২ জন খুচরা সার বিক্রেতা নিয়মিত সার বিক্রি করে আসছেন।

চলতি সেপ্টেম্বর মাসে রাসায়নিক সার বরাদ্দের পরিমাণ ইউরিয়া ৫ শ ৮৯ মেট্রিক টন , টিএসপি ৯০ মেট্রিক টন , ডিএপি ২ শ ১৪ মেট্রিক টন ও এমওপি ১ শ ১৯ মেট্রিক টন সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৷প্রতি কেজি সারের বিক্রি দাম ইউরিয়া ২২ টাকা, টিএসপি ২২ টাকা , ডিএপি ১৬ টাকা ও এমওপি ১৫ টাকা করে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। আর এ বরাদ্দকৃত সার যেন কৃষকেরা সঠিক মুল্যে কোন প্রকার বিরম্বনা ছাড়াই পায় সে জন্য প্রতিটা ডিলারের ঘরে সার্বক্ষনিক তদারকি করে চলছে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগন। আর উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লুনার নেতৃত্বে অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন ও কৃষি স¤প্রসারণ অফিসার মোঃ আব্দুল মমিন কঠোর ভাবে মনিটরিং করছেন। কোথাও কোন প্রকার অনিয়মের প্রমান পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট এর মধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহনও করা হচ্ছে। কৃষি বিভাগের এমন তদারকিতে অনেকটা খুশি এ এলাকার কৃষকেরা।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, তাড়াশ উপজেলায় সব ধরণের রাসায়নিক সারের পর্যাপ্ত পরিমাণ মজুদ আছে ৷ কোনো প্রকার সংকট নেই ৷ ডিলারদের বরাদ্দকৃত সার সঠিক পরিমাণ উত্তোলন এবং বিক্রি ব্যবস্থা আমরা নিয়মিত মনিটরিং করছি ৷ এছাড়া কৃষকদের কাছে সার বিক্রি করে রশিদ দেওয়া নিশ্চিত করা হয়েছে ৷ সরকারী দামের চেয়ে বেশী দামে সার বিক্রি করা হলে সংশ্লিষ্ট বিক্রেতার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি ৷

উল্লেখ্যঃ তাড়াশ উপজেলায় এ বছর ১২ হাজার ৯ শ ৭ হেক্টর রোপা আমন ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করেছে কৃষি বিভাগ। বন্যার পানি কম থাকায় রোপা আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রার বেশি অর্জিত হবে বলে ধারনা করছেন কৃষি বিভাগ।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব