০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

অরবিসের বাস্তবায়নে রঙিন পৃথিবীর আলোয় আলোকিত ১৮ শিশু

চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে অরবিসের বাস্তবায়নে অপরিণত বয়সের দুই শিশুসহ তিন দফায় ১৮ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। অস্ত্রোপচারের পর রঙিন পৃথিবীর আলোয় আলোকিত হলো এসব শিশুদের জীবন। চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে এই ১৮ জন রোহিঙ্গা ও কক্সবাজারের স্থানীয় শিশুর সফল অস্ত্রোপচারের পর শিশুরা স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়।

শুক্রবার ২৮ অক্টোবর শুক্রবার সর্বশেষ ৬ জন শিশুর চোখের বাঁধন খুললে তারা পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। পাশাপাশি ঔষধসহ যাবতীয় সেবা প্রদান করা হয়। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর ৬ জন, ২০ অক্টোবর ৬ জন, ২৭ অক্টোবর ৬ জন শিশুর অস্ত্রোপচার করা হয়। এদের মধ্যে স্থানীয় ৪ জন ও রোহিঙ্গা ১৪ জন শিশু। শিশুদের অস্ত্রোপচার করেন ডা.নাসিমুল গনি চৌধুরী। তত্ত্বাবধানে ছিলেন, কক্সবাজার বায়তুশ শরফ (ক.বা.শ) হাসপাতালের ম্যানেজার (প্রোগাম এন্ড অপারেশন) শহীদ উদ্দিন মাহমুদ, এম.আই.এস অফিসার এম.এইচ,এম অহিদুর রহমান, ফিল্ড ফেসিলিটেটর জামিল উদ্দিন বাপ্পী।

আই কেয়ার সার্ভিসেস ফর দা চিলড্রেন অব উখিয়া এন্ড টেকনাফ ইন কক্সবাজার ডিস্ট্রিক, আন্দ্রেরী হেলফী এর সহায়তায় অরবিস ইন্টারন্যাশনালের বাস্তবায়নে ক.বা.শ হাসপাতালের তত্বাবধানে অস্ত্রোপচারে টেকনিক্যাল সার্পেট দিচ্ছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল। অস্ত্রোপচারের পর শিশুদের অভিভাবকরা অরবিসসহ সবার কাছে কৃতজ্ঞ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সন্তানদের চোখের চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ বহন করে তাদের আগামীর চলার পথ সুন্দর করেছেন। এতদিন সন্তানের চোখ নিয়ে যে দুঃশ্চিন্তায় ছিলাম তা এখন কেটে গেছে। আমরা এই চিকিৎসার ফলে আমাদের সন্তানদের সঠিক ভবিষ্যত নিশ্চিত হয়েছে। এ সময় অরবিস কর্মকর্তারা বলেন, ১৯৮৫ সালে উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতালের মাধ্যেমে অরবিস বাংলাদেশে কাজ শুরু করেছে। বিশ্বের ৯২টি দেশে অরবিসের কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে বলে তারা জানান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

অরবিসের বাস্তবায়নে রঙিন পৃথিবীর আলোয় আলোকিত ১৮ শিশু

প্রকাশিত : ০৪:০৮:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে অরবিসের বাস্তবায়নে অপরিণত বয়সের দুই শিশুসহ তিন দফায় ১৮ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। অস্ত্রোপচারের পর রঙিন পৃথিবীর আলোয় আলোকিত হলো এসব শিশুদের জীবন। চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে এই ১৮ জন রোহিঙ্গা ও কক্সবাজারের স্থানীয় শিশুর সফল অস্ত্রোপচারের পর শিশুরা স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়।

শুক্রবার ২৮ অক্টোবর শুক্রবার সর্বশেষ ৬ জন শিশুর চোখের বাঁধন খুললে তারা পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। পাশাপাশি ঔষধসহ যাবতীয় সেবা প্রদান করা হয়। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর ৬ জন, ২০ অক্টোবর ৬ জন, ২৭ অক্টোবর ৬ জন শিশুর অস্ত্রোপচার করা হয়। এদের মধ্যে স্থানীয় ৪ জন ও রোহিঙ্গা ১৪ জন শিশু। শিশুদের অস্ত্রোপচার করেন ডা.নাসিমুল গনি চৌধুরী। তত্ত্বাবধানে ছিলেন, কক্সবাজার বায়তুশ শরফ (ক.বা.শ) হাসপাতালের ম্যানেজার (প্রোগাম এন্ড অপারেশন) শহীদ উদ্দিন মাহমুদ, এম.আই.এস অফিসার এম.এইচ,এম অহিদুর রহমান, ফিল্ড ফেসিলিটেটর জামিল উদ্দিন বাপ্পী।

আই কেয়ার সার্ভিসেস ফর দা চিলড্রেন অব উখিয়া এন্ড টেকনাফ ইন কক্সবাজার ডিস্ট্রিক, আন্দ্রেরী হেলফী এর সহায়তায় অরবিস ইন্টারন্যাশনালের বাস্তবায়নে ক.বা.শ হাসপাতালের তত্বাবধানে অস্ত্রোপচারে টেকনিক্যাল সার্পেট দিচ্ছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল। অস্ত্রোপচারের পর শিশুদের অভিভাবকরা অরবিসসহ সবার কাছে কৃতজ্ঞ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সন্তানদের চোখের চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ বহন করে তাদের আগামীর চলার পথ সুন্দর করেছেন। এতদিন সন্তানের চোখ নিয়ে যে দুঃশ্চিন্তায় ছিলাম তা এখন কেটে গেছে। আমরা এই চিকিৎসার ফলে আমাদের সন্তানদের সঠিক ভবিষ্যত নিশ্চিত হয়েছে। এ সময় অরবিস কর্মকর্তারা বলেন, ১৯৮৫ সালে উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতালের মাধ্যেমে অরবিস বাংলাদেশে কাজ শুরু করেছে। বিশ্বের ৯২টি দেশে অরবিসের কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে বলে তারা জানান।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব