০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জামালপুরে ক্লুলেস সুরাইয়া হত্যাকান্ডের আসামি র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

জামালপুরের চাঞ্চল্যকর ও ক্লুলেস সুরাইয়া খাতুন হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামী মোঃ আসাদ মিয়া (২৮) কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব- ১৪। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জামালপুর র‍্যাব কার্যালয়ে কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিকুজ্জামান প্রেস রিলিজের মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। র‍্যাব জানায় গতকাল ৮ ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার টগারচর মধ্যপাড়া গ্রামের মোঃ আজিজুল হকের স্ত্রী সুরাইয়া খাতুনের (৫০) গলাকাটা লাশ তাদের গোয়াল ঘর থেকে উদ্ধার করে মেলান্দহ থানা পুলিশ।

ওইদিনই নিহতের স্বামী মোহাম্মদ আজিজুল হক মেলান্দহ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজু হওয়ার পর থেকে র‍্যাব- ১৪ উক্ত ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিকুজ্জামান এর নেতৃত্বে র‍্যাবের একটি আভিযানিক দল গত ৮ ফেব্রুয়ারি আনুমানিক বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে মেলান্দহ উপজেলার টুপকারচর এলাকা হইতে আসামি মোঃ আসাদ মিয়াকে র‍্যাব গ্রেফতার করে। মোঃ আসাদ মিয়া মেলান্দহ উপজেলার টুপকার চর গ্রামের মোঃ রইছ উদ্দিন মন্ডলের ছেলে। আসাদ মিয়া পেশায় একজন অটোচালক। তিনি ভিকটিম সুরাইয়া খাতুনের মেয়ের স্বামী। আসাদ জানান, বিবাহের পর হইতে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলতে ছিল। উক্ত কলহের জেরে আসামি আসাদ মিয়া ক্রোধের বসবর্তি হইয়া তার শাশুড়ি মোছাঃ সুরাইয়া খাতুন কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করে। দুপুরে আসামিকে মেলান্দহ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

জামালপুরে ক্লুলেস সুরাইয়া হত্যাকান্ডের আসামি র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

প্রকাশিত : ০৩:২৯:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

জামালপুরের চাঞ্চল্যকর ও ক্লুলেস সুরাইয়া খাতুন হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামী মোঃ আসাদ মিয়া (২৮) কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব- ১৪। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে জামালপুর র‍্যাব কার্যালয়ে কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিকুজ্জামান প্রেস রিলিজের মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। র‍্যাব জানায় গতকাল ৮ ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার টগারচর মধ্যপাড়া গ্রামের মোঃ আজিজুল হকের স্ত্রী সুরাইয়া খাতুনের (৫০) গলাকাটা লাশ তাদের গোয়াল ঘর থেকে উদ্ধার করে মেলান্দহ থানা পুলিশ।

ওইদিনই নিহতের স্বামী মোহাম্মদ আজিজুল হক মেলান্দহ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজু হওয়ার পর থেকে র‍্যাব- ১৪ উক্ত ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিকুজ্জামান এর নেতৃত্বে র‍্যাবের একটি আভিযানিক দল গত ৮ ফেব্রুয়ারি আনুমানিক বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে মেলান্দহ উপজেলার টুপকারচর এলাকা হইতে আসামি মোঃ আসাদ মিয়াকে র‍্যাব গ্রেফতার করে। মোঃ আসাদ মিয়া মেলান্দহ উপজেলার টুপকার চর গ্রামের মোঃ রইছ উদ্দিন মন্ডলের ছেলে। আসাদ মিয়া পেশায় একজন অটোচালক। তিনি ভিকটিম সুরাইয়া খাতুনের মেয়ের স্বামী। আসাদ জানান, বিবাহের পর হইতে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলতে ছিল। উক্ত কলহের জেরে আসামি আসাদ মিয়া ক্রোধের বসবর্তি হইয়া তার শাশুড়ি মোছাঃ সুরাইয়া খাতুন কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করে। দুপুরে আসামিকে মেলান্দহ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব