০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শীতের শুরুতে আচমকা বৃষ্টি, সুস্থ থাকতে যা করবেন

ডিসেম্বরের শহরে আচমকা বৃষ্টি। হালকা বৃষ্টির সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাসের আনাগোনা। এই সময় অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এই অসুস্থতা থেকে বাঁচার জন্য কি করা যেতে পারে? সামান্য কিছু টিপস অনুসরণ করুন মাত্র।

বাইরে গিয়ে ভিজে গেলে
বাইরে গিয়ে যদি বৃষ্টিতে ভিজে গেলে ঘরে ফিরে দ্রুত গরম পানি দিয়ে গোসল করে ফেলুন। বেশিক্ষণ ভেজা কাপড়ে একদমই থাকবেন না। থাকলে জ্বর-সর্দি-কাশি হতে পারে।

ত্বকের যত্নে আলাদা
আচমকা বৃষ্টিতে ভিজলে ত্বক অনেক শুষ্ক হয়ে যায়। অনেক সময় চুলকানিও হতে পারে। এজন্য চেষ্টা করুন অলিভওয়েল কিংবা ভালো ব্র্যান্ডের বডি লোশন ব্যবহারের।

উপযুক্ত পোশাক
শীতে গরম জামা-কাপড় পরে বের হন। প্রয়োজনে টুপি-মাফলার ব্যবহার করুন। আপনার কাছে অস্বাভাবিক মনে হবে। খুব বেশি জরুরি কাজ না থাকলে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় ভালো। আর যদিও বের হতে হয় তাহলে অবশ্যই ছাতা নিয়ে বের হবেন। কোনোভাবেই বৃষ্টিতে ভেজা যাবে না। ভিজে গেলে গন্তব্যে গিয়েই নিজেকে শুকানোর চেষ্টা করুন। বৃষ্টির দিন ব্যাগে অতিরিক্ত জামা-কাপড় বহন করুন। ভিজে গেলে চেঞ্জ করে নিতে পারবেন। অনেক সময় বৃষ্টিতে বের হয়ে আপনি না ভিজলেও আপনার পা পানিতে ভিজে যায়। সেক্ষেত্রে গন্তব্যে পৌঁছেই ভালো করে পা ধুয়ে নিন। দরকার হলে অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করুন।

সংক্রমণ এড়াতে
সংক্রমণ এড়ানোর ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে পরিষ্কার থাকতে হবে। আর ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ বাড়ে। হাত থেকেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়ায়। তাই হাত সব সময় পরিষ্কার রাখুন। ব্যাগে টিস্যু, স্যানিটাইজার রাখুন।

স্ট্রিট ফুড নয়
শীতে এমনকি বৃষ্টির সময় স্ট্রিট ফুড এড়িয়ে চলুন। এসময়ই আপনার সবচেয়ে বেশি ভাজাপোড়া খেতে ইচ্ছা হবে। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে আপনি চাইলে বাড়িতে তৈরিকৃত খাবার খেতে পারেন। এছাড়া ভেষজ চা পান করতে পারেন। যা পানে আপনি এনার্জিটিক থাকবেন। রোগবালাই আপনার থেকে দূরে থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

শীতের শুরুতে আচমকা বৃষ্টি, সুস্থ থাকতে যা করবেন

প্রকাশিত : ০৪:৩৫:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

ডিসেম্বরের শহরে আচমকা বৃষ্টি। হালকা বৃষ্টির সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাসের আনাগোনা। এই সময় অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এই অসুস্থতা থেকে বাঁচার জন্য কি করা যেতে পারে? সামান্য কিছু টিপস অনুসরণ করুন মাত্র।

বাইরে গিয়ে ভিজে গেলে
বাইরে গিয়ে যদি বৃষ্টিতে ভিজে গেলে ঘরে ফিরে দ্রুত গরম পানি দিয়ে গোসল করে ফেলুন। বেশিক্ষণ ভেজা কাপড়ে একদমই থাকবেন না। থাকলে জ্বর-সর্দি-কাশি হতে পারে।

ত্বকের যত্নে আলাদা
আচমকা বৃষ্টিতে ভিজলে ত্বক অনেক শুষ্ক হয়ে যায়। অনেক সময় চুলকানিও হতে পারে। এজন্য চেষ্টা করুন অলিভওয়েল কিংবা ভালো ব্র্যান্ডের বডি লোশন ব্যবহারের।

উপযুক্ত পোশাক
শীতে গরম জামা-কাপড় পরে বের হন। প্রয়োজনে টুপি-মাফলার ব্যবহার করুন। আপনার কাছে অস্বাভাবিক মনে হবে। খুব বেশি জরুরি কাজ না থাকলে বৃষ্টিতে বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় ভালো। আর যদিও বের হতে হয় তাহলে অবশ্যই ছাতা নিয়ে বের হবেন। কোনোভাবেই বৃষ্টিতে ভেজা যাবে না। ভিজে গেলে গন্তব্যে গিয়েই নিজেকে শুকানোর চেষ্টা করুন। বৃষ্টির দিন ব্যাগে অতিরিক্ত জামা-কাপড় বহন করুন। ভিজে গেলে চেঞ্জ করে নিতে পারবেন। অনেক সময় বৃষ্টিতে বের হয়ে আপনি না ভিজলেও আপনার পা পানিতে ভিজে যায়। সেক্ষেত্রে গন্তব্যে পৌঁছেই ভালো করে পা ধুয়ে নিন। দরকার হলে অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করুন।

সংক্রমণ এড়াতে
সংক্রমণ এড়ানোর ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে পরিষ্কার থাকতে হবে। আর ঠাণ্ডা আবহাওয়াতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ বাড়ে। হাত থেকেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়ায়। তাই হাত সব সময় পরিষ্কার রাখুন। ব্যাগে টিস্যু, স্যানিটাইজার রাখুন।

স্ট্রিট ফুড নয়
শীতে এমনকি বৃষ্টির সময় স্ট্রিট ফুড এড়িয়ে চলুন। এসময়ই আপনার সবচেয়ে বেশি ভাজাপোড়া খেতে ইচ্ছা হবে। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে আপনি চাইলে বাড়িতে তৈরিকৃত খাবার খেতে পারেন। এছাড়া ভেষজ চা পান করতে পারেন। যা পানে আপনি এনার্জিটিক থাকবেন। রোগবালাই আপনার থেকে দূরে থাকবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি