১০:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

প্রফেসর ইউনূসকে হয়রানি বন্ধে প্রধানমন্ত্রীকে মার্কিন সিনেটরের চিঠি

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি বন্ধ করার জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ১২ জন সিনেটর।

তারা হলেন সিনেট সংখ্যাগরিষ্ঠ হুইপ ইলিনয়ের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর ডিক ডারবিন, ইন্ডিয়ানা রাজ্যের রিপাবলিকান সিনেটর টড ইয়াং, নর্দান ভার্জিনিয়ার ডেমোক্রেট সিনেটর টিম কেইন, অরিগন রাজ্যের ডেমোক্রেট সিনেটর জেফ মার্কলি, নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডেমোক্রেট সিনেটর জেন শাহিন, ম্যাচাচুসেটসের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর এড মার্কি, ওহাইও রাজ্যের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর শেরোড ব্রাউন, ভারমন্ট রাজ্যের ডেমোক্রেট সিনেটর পিটার ওয়েলস, রোডস আইল্যান্ডের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর শেলডন হোয়াইটহাউস, অরিগনের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর রন উয়াইডেন এবং নিউজার্সির ডেমোক্রেট সিনেটর কোরি বুকার।

তারা যৌথভাবে স্বাক্ষরিত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তাতে প্রফেসর ইউনূসকে বিদ্যমান হয়রানি বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারের সমালোচকদের টার্গেট করে বিচার ব্যবস্থার যে লঙ্ঘন করা হচ্ছে বিস্তৃতভাবে সেই ধারা বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, কমপক্ষে এক দশক ধরে বাংলাদেশে কমপক্ষে ১৫০টি অপ্রমাণিত বিষয়ে মামলা করা হয়েছে প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে। চিঠির এই বিষয়বস্তু প্রকাশ হয়েছে ডিক ডারবিনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা লিখেছেন, প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে এসব মামলায় প্রক্রিয়াগত ত্রুটির বিষয় তুলে ধরেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলো। এমন বিচারে প্রফেসর ইউনূসকে সম্প্রতি শ্রম আইন লঙ্ঘনের জন্য ৬ মাসের জেল দেয়া হয়েছে, যার বিরুদ্ধে তিনি আপিল করছেন।

স্বনামধন্য এসব সংস্থার যুক্তি ফৌজদারি কার্যপদ্ধতিতে যে গতি এবং বার বার রাজনৈতিক উদ্দেশে বিচারিক প্রক্রিয়ার অপব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়া হচ্ছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি

 

প্রফেসর ইউনূসকে হয়রানি বন্ধে প্রধানমন্ত্রীকে মার্কিন সিনেটরের চিঠি

প্রকাশিত : ১২:৪৪:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি বন্ধ করার জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ১২ জন সিনেটর।

তারা হলেন সিনেট সংখ্যাগরিষ্ঠ হুইপ ইলিনয়ের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর ডিক ডারবিন, ইন্ডিয়ানা রাজ্যের রিপাবলিকান সিনেটর টড ইয়াং, নর্দান ভার্জিনিয়ার ডেমোক্রেট সিনেটর টিম কেইন, অরিগন রাজ্যের ডেমোক্রেট সিনেটর জেফ মার্কলি, নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডেমোক্রেট সিনেটর জেন শাহিন, ম্যাচাচুসেটসের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর এড মার্কি, ওহাইও রাজ্যের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর শেরোড ব্রাউন, ভারমন্ট রাজ্যের ডেমোক্রেট সিনেটর পিটার ওয়েলস, রোডস আইল্যান্ডের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর শেলডন হোয়াইটহাউস, অরিগনের ডেমোক্রেট দলীয় সিনেটর রন উয়াইডেন এবং নিউজার্সির ডেমোক্রেট সিনেটর কোরি বুকার।

তারা যৌথভাবে স্বাক্ষরিত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তাতে প্রফেসর ইউনূসকে বিদ্যমান হয়রানি বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারের সমালোচকদের টার্গেট করে বিচার ব্যবস্থার যে লঙ্ঘন করা হচ্ছে বিস্তৃতভাবে সেই ধারা বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, কমপক্ষে এক দশক ধরে বাংলাদেশে কমপক্ষে ১৫০টি অপ্রমাণিত বিষয়ে মামলা করা হয়েছে প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে। চিঠির এই বিষয়বস্তু প্রকাশ হয়েছে ডিক ডারবিনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা লিখেছেন, প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে এসব মামলায় প্রক্রিয়াগত ত্রুটির বিষয় তুলে ধরেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলো। এমন বিচারে প্রফেসর ইউনূসকে সম্প্রতি শ্রম আইন লঙ্ঘনের জন্য ৬ মাসের জেল দেয়া হয়েছে, যার বিরুদ্ধে তিনি আপিল করছেন।

স্বনামধন্য এসব সংস্থার যুক্তি ফৌজদারি কার্যপদ্ধতিতে যে গতি এবং বার বার রাজনৈতিক উদ্দেশে বিচারিক প্রক্রিয়ার অপব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়া হচ্ছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি