০৭:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

পাপনই থাকছেন বিসিবি সভাপতি

নাজমুল হাসান পাপন

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়ে নিয়মিত অফিস শুরু করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। ক্রীড়ামন্ত্রী হওয়ার পর পাপন বিসিবি সভাপতির পদ ছেড়ে দেবেন কি না তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান মেয়াদ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত বিসিবির দায়িত্বে থাকবেন পাপন।

পাপনের নেতৃত্বাধীন বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ ২০২৫ সালের ৫ অক্টোবর পর্যন্ত। বিভিন্ন সূত্র মতে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ পর্যন্ত বিসিবির সভাপতির পদে থাকবেন পাপন। এরপর নতুন নির্বাচন হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে কাউন্সিলরদের ভোটে নির্বাচিত বোর্ড পরিচালকদের মধ্য থেকে পরিচালকেরা নতুন সভাপতি নির্বাচন করবেন। মূলত এটাই বিসিবির গঠনতন্ত্র। তার আগ পর্যন্ত পাপনই থাকবেন বিসিবি সভাপতি।

এর আগে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ও বিসিবি সভাপতির পদ একই সঙ্গে চালানো প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে পাপন বলেছিলেন, ‘আইনে কোনো সমস্যা নেই এটাই হচ্ছে বড় কথা। কথা হচ্ছে একসঙ্গে যদি দুটোতে থাকি তাহলে একটা স্বাভাবিকভাবেই মনে হতে পারে যে ক্রিকেটের প্রতি আমার দৃষ্টিটা একটু বেশি। এটা সকলের ধারণা এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’

বিসিবির পরবর্তী সভাপতি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় ছিলেন সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসানের নাম। তবে বাইরের কারো সুযোগ নেই উল্লেখ করে পাপন আরও বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় একটা হতে পারে আইসিসির মেয়াদটা শেষ হয়ে গেলে তখন একটা চিন্তা করে ওদের সাথে কথা বলে বের হয়ে আসার সুযোগ আছে। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই এখন যারা বোর্ডের ডাইরেক্টর আছে তাদের মধ্যে থেকে একজন হবে। মানে বাইরে থেকে কারও আসার কোনো সুযোগ নেই।’

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

 

২০ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা, উন্নয়ন প্রকল্প আলোচনা

পাপনই থাকছেন বিসিবি সভাপতি

প্রকাশিত : ০৬:৩৮:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়ে নিয়মিত অফিস শুরু করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। ক্রীড়ামন্ত্রী হওয়ার পর পাপন বিসিবি সভাপতির পদ ছেড়ে দেবেন কি না তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান মেয়াদ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত বিসিবির দায়িত্বে থাকবেন পাপন।

পাপনের নেতৃত্বাধীন বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ ২০২৫ সালের ৫ অক্টোবর পর্যন্ত। বিভিন্ন সূত্র মতে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ পর্যন্ত বিসিবির সভাপতির পদে থাকবেন পাপন। এরপর নতুন নির্বাচন হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে কাউন্সিলরদের ভোটে নির্বাচিত বোর্ড পরিচালকদের মধ্য থেকে পরিচালকেরা নতুন সভাপতি নির্বাচন করবেন। মূলত এটাই বিসিবির গঠনতন্ত্র। তার আগ পর্যন্ত পাপনই থাকবেন বিসিবি সভাপতি।

এর আগে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ও বিসিবি সভাপতির পদ একই সঙ্গে চালানো প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে পাপন বলেছিলেন, ‘আইনে কোনো সমস্যা নেই এটাই হচ্ছে বড় কথা। কথা হচ্ছে একসঙ্গে যদি দুটোতে থাকি তাহলে একটা স্বাভাবিকভাবেই মনে হতে পারে যে ক্রিকেটের প্রতি আমার দৃষ্টিটা একটু বেশি। এটা সকলের ধারণা এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’

বিসিবির পরবর্তী সভাপতি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় ছিলেন সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসানের নাম। তবে বাইরের কারো সুযোগ নেই উল্লেখ করে পাপন আরও বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় একটা হতে পারে আইসিসির মেয়াদটা শেষ হয়ে গেলে তখন একটা চিন্তা করে ওদের সাথে কথা বলে বের হয়ে আসার সুযোগ আছে। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই এখন যারা বোর্ডের ডাইরেক্টর আছে তাদের মধ্যে থেকে একজন হবে। মানে বাইরে থেকে কারও আসার কোনো সুযোগ নেই।’

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ