০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

চলন্ত বাসে আগুন, ৮ জনের মৃত্যু

ভারতের হরিয়ানায় গভীর রাতে তীর্থ থেকে ফেরার পথে বাসে আগুন লেগে ৮ পুন্যার্থী নিহত হয়েছে। শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে হরিয়ানার নুহ জেলায় ঘটনাটি ঘটেছে। এই অগ্নিকাণ্ডে ২৪ জন আহত হয়েছেন।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসটিতে প্রায় ৬০ জন যাত্রী ছিলেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই তীর্থযাত্রী। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি বৃন্দাবন এবং মথুরা থেকে তীর্থযাত্রীদের নিয়ে ফিরছিল। নুহ জেলার কাছে কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল জাতীয় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় বাসটিতে আগুন ধরে যায়। এ সময় স্থানীয়রা চলন্ত বাসে আগুন দেখে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণের আগে ঘটনাস্থলেই আটজনের মৃত্যু হয়।

বেঁচে যাওয়া এক যাত্রী বলেন, আমরা ১০ দিনের জন্য পবিত্র স্থানগুলোতে তীর্থযাত্রায় যেতে বাস ভাড়া করি। শুক্রবার রাতে আমরা বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ বাসের নিচে একটা বিকট শব্দ হয়। পরে পোড়া গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারি বাসে আগুন লেগেছে।

তিনি বলেন, এক মোটরসাইকেল আরোহী আমাদের বাস চালককে আগুন লাগার বিষয়ে সতর্ক করেন। আমি একদম সামনের সিটে বসেছিলাম। তাই লাফ দিয়ে প্রাণে বাঁচতে পেরেছি।

দুর্ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে বাসে আগুন লাগে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

চলন্ত বাসে আগুন, ৮ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত : ০৩:০৩:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

ভারতের হরিয়ানায় গভীর রাতে তীর্থ থেকে ফেরার পথে বাসে আগুন লেগে ৮ পুন্যার্থী নিহত হয়েছে। শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে হরিয়ানার নুহ জেলায় ঘটনাটি ঘটেছে। এই অগ্নিকাণ্ডে ২৪ জন আহত হয়েছেন।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসটিতে প্রায় ৬০ জন যাত্রী ছিলেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই তীর্থযাত্রী। দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি বৃন্দাবন এবং মথুরা থেকে তীর্থযাত্রীদের নিয়ে ফিরছিল। নুহ জেলার কাছে কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল জাতীয় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় বাসটিতে আগুন ধরে যায়। এ সময় স্থানীয়রা চলন্ত বাসে আগুন দেখে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণের আগে ঘটনাস্থলেই আটজনের মৃত্যু হয়।

বেঁচে যাওয়া এক যাত্রী বলেন, আমরা ১০ দিনের জন্য পবিত্র স্থানগুলোতে তীর্থযাত্রায় যেতে বাস ভাড়া করি। শুক্রবার রাতে আমরা বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ বাসের নিচে একটা বিকট শব্দ হয়। পরে পোড়া গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারি বাসে আগুন লেগেছে।

তিনি বলেন, এক মোটরসাইকেল আরোহী আমাদের বাস চালককে আগুন লাগার বিষয়ে সতর্ক করেন। আমি একদম সামনের সিটে বসেছিলাম। তাই লাফ দিয়ে প্রাণে বাঁচতে পেরেছি।

দুর্ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে বাসে আগুন লাগে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে