০১:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শুক্রবার পর্যন্ত কাঠমান্ডুতে কারফিউ জারি

ছবি সংগৃহীত

চলমান পরিস্থিতির কারণে আগামী শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত কাঠমান্ডু উপত্যকায় কারফিউ জারি করেছে নেপালের সেনাবাহিনী।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে দেশটির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, চলমান অস্থিরতার মধ্যে জনগণ এবং সম্পত্তি রক্ষার জন্য এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সরকার পতনের পর নেপালের রাজধানীতে এখনো টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। গত সোমবার পুলিশের কঠোর দমন-পীড়নে বহু মানুষ নিহত হন, যা দেশজুড়ে ক্ষোভের জন্ম দেয়। এর জেরে ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভবন, সুপ্রিম কোর্ট ও সিংহ দরবারে আগুন ধরিয়ে দেয়। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত এসব স্থানে আগুন জ্বলতে থাকে, গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে যায়।

রাজধানী কাঠমান্ডুতে চলমান অরাজকতার সুযোগ নিয়ে ব্যাংক লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বনেশ্বর শাখার রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ব্যাংকের কর্মীরা জানান, তাদের ব্যাংকে ডাকাতি চলছে। এতে ধারণা জোরদার হয়েছে যে, সংগঠিত অপরাধী চক্র চলমান বিশৃঙ্খলার সুযোগ নিচ্ছে।

এক ব্যাংককর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী, যারা লুটপাট চালাচ্ছিল তারা ‘জেন জি আন্দোলনের’ সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, বরং অন্য অরাজক গোষ্ঠী যারা বিক্ষোভকে আড়াল হিসেবে ব্যবহার করছে।

সূত্র: খবর হাব

ডিএস.

জনপ্রিয়

অটোরিকশা চালক আকরাম হত্যার চাঞ্চল্যকর মামলায় রহস্য উদঘাটনে গ্রেফতার:২

শুক্রবার পর্যন্ত কাঠমান্ডুতে কারফিউ জারি

প্রকাশিত : ১০:৩২:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চলমান পরিস্থিতির কারণে আগামী শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত কাঠমান্ডু উপত্যকায় কারফিউ জারি করেছে নেপালের সেনাবাহিনী।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে দেশটির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, চলমান অস্থিরতার মধ্যে জনগণ এবং সম্পত্তি রক্ষার জন্য এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সরকার পতনের পর নেপালের রাজধানীতে এখনো টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। গত সোমবার পুলিশের কঠোর দমন-পীড়নে বহু মানুষ নিহত হন, যা দেশজুড়ে ক্ষোভের জন্ম দেয়। এর জেরে ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভবন, সুপ্রিম কোর্ট ও সিংহ দরবারে আগুন ধরিয়ে দেয়। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত এসব স্থানে আগুন জ্বলতে থাকে, গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে যায়।

রাজধানী কাঠমান্ডুতে চলমান অরাজকতার সুযোগ নিয়ে ব্যাংক লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বনেশ্বর শাখার রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য ব্যাংকের কর্মীরা জানান, তাদের ব্যাংকে ডাকাতি চলছে। এতে ধারণা জোরদার হয়েছে যে, সংগঠিত অপরাধী চক্র চলমান বিশৃঙ্খলার সুযোগ নিচ্ছে।

এক ব্যাংককর্মীর ভাষ্য অনুযায়ী, যারা লুটপাট চালাচ্ছিল তারা ‘জেন জি আন্দোলনের’ সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, বরং অন্য অরাজক গোষ্ঠী যারা বিক্ষোভকে আড়াল হিসেবে ব্যবহার করছে।

সূত্র: খবর হাব

ডিএস.