০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

করোনা আক্রান্তে শীর্ষে কোতোয়ালী থানা

 নগরীর ১২ থানাকে করোনাভাইরাস সংক্রমণের রেড জোন হিসেবে শনাক্ত করেছে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য বিভাগ। করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০০-এর উপরে শনাক্ত হওয়ায় এসব থানাকে রেড জোন হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগের তালিকায় ৩২৪ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ায় শীর্ষে রয়েছে কোতোয়ালী থানা।
এছাড়া পাঁচলাইশে ২১৫, খুলশীতে ১৮৩, পতেঙ্গায় ১৬৮, হালিশহরে ১৬৭, ডবলমুরিংয়ে ১৪১, বন্দরে ১২৩, পাহাড়তলীতে ১১৪, ইপিজেডে ১১২, আকবর শাহে ১১১, চকবাজারে ১১১ ও চান্দগাঁওয়ে ১০৬ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ায় এসব থানাকেও রেড জোনে রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, “১০০-এর উপরে যেসব থানায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে সেসব থানাকে রেড জোনে রাখা হয়েছে।
যেসব থানায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ থেকে ৯০-এর মধ্যে সেসব থানাকে ইয়েলো জোনে, ১ থেকে ১০ জনের মধ্যে থাকা এলাকা ব্লু জোনে এবং আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য থাকা এলাকাকে গ্রিন জোনে রাখা হয়েছে।”

 

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

করোনা আক্রান্তে শীর্ষে কোতোয়ালী থানা

প্রকাশিত : ১২:৩৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুন ২০২০
 নগরীর ১২ থানাকে করোনাভাইরাস সংক্রমণের রেড জোন হিসেবে শনাক্ত করেছে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য বিভাগ। করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০০-এর উপরে শনাক্ত হওয়ায় এসব থানাকে রেড জোন হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগের তালিকায় ৩২৪ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ায় শীর্ষে রয়েছে কোতোয়ালী থানা।
এছাড়া পাঁচলাইশে ২১৫, খুলশীতে ১৮৩, পতেঙ্গায় ১৬৮, হালিশহরে ১৬৭, ডবলমুরিংয়ে ১৪১, বন্দরে ১২৩, পাহাড়তলীতে ১১৪, ইপিজেডে ১১২, আকবর শাহে ১১১, চকবাজারে ১১১ ও চান্দগাঁওয়ে ১০৬ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ায় এসব থানাকেও রেড জোনে রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, “১০০-এর উপরে যেসব থানায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে সেসব থানাকে রেড জোনে রাখা হয়েছে।
যেসব থানায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ থেকে ৯০-এর মধ্যে সেসব থানাকে ইয়েলো জোনে, ১ থেকে ১০ জনের মধ্যে থাকা এলাকা ব্লু জোনে এবং আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য থাকা এলাকাকে গ্রিন জোনে রাখা হয়েছে।”