০৯:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

লঞ্চডুবি মামলার প্রধান আসামী গ্রেপ্তার

ফাইল ছবি

বুড়িগঙ্গায় মর্নিং বার্ড লঞ্চডুবির ঘটনায় ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ পুলিশ। মোসাদ্দেক সোয়াদ এই মামলার প্রধান আসামি।

বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজধানী থেকে মোসাদ্দেক সোয়াদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ময়ূর-২ লঞ্চের সুপারভাইজার আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে নৌ পুলিশ।

গত ২৯ জুন রাজধানীর সদরঘাটের কাছে শ্যামবাজার এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে ‘এমভি ময়ূর-২’-এর ধাক্কায় যাত্রীবাহী লঞ্চ ‘এমএল মর্নিং বার্ড’ পানিতে ডুবে যায়। মুন্সীগঞ্জের কাঠপট্টি থেকে ঢাকার সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে আসা লঞ্চটিতে শতাধিক যাত্রী ছিল। এ ঘটনায় এই পর্যন্ত ৩৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনার দিন রাতেই নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ শামসুল আলম বাদী হয়ে লঞ্চডুবির ঘটনায় অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগ এনে সাতজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন এমভি ময়ূর-২-এর মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা ও জাকির হোসেন, চালক শিপন হাওলাদার ও শাকিল হোসেন, সুকানি নাসির মৃধা ও মো. হৃদয়।

লঞ্চডুবির এ ঘটনা তদন্ত করে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের সময় দিয়ে ওই দিন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।

এরপর গত মঙ্গলবার দুপুর ১টায় সচিবালয়ে এ তদন্ত প্রতিবেদন সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দীন।প্রতিবেদনে বলা হয়, ময়ূর-২ লঞ্চটি ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়েছে। তাই ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চডুবির জন্য দায়ী চাঁদপুর থেকে ছেড়ে আসা ‘ময়ূর-২’ লঞ্চ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

দুদকের ২ উপপরিচালক বরখাস্ত

লঞ্চডুবি মামলার প্রধান আসামী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১১:৪৪:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই ২০২০

বুড়িগঙ্গায় মর্নিং বার্ড লঞ্চডুবির ঘটনায় ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদকে গ্রেপ্তার করেছে নৌ পুলিশ। মোসাদ্দেক সোয়াদ এই মামলার প্রধান আসামি।

বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজধানী থেকে মোসাদ্দেক সোয়াদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ময়ূর-২ লঞ্চের সুপারভাইজার আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে নৌ পুলিশ।

গত ২৯ জুন রাজধানীর সদরঘাটের কাছে শ্যামবাজার এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে ‘এমভি ময়ূর-২’-এর ধাক্কায় যাত্রীবাহী লঞ্চ ‘এমএল মর্নিং বার্ড’ পানিতে ডুবে যায়। মুন্সীগঞ্জের কাঠপট্টি থেকে ঢাকার সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে আসা লঞ্চটিতে শতাধিক যাত্রী ছিল। এ ঘটনায় এই পর্যন্ত ৩৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঘটনার দিন রাতেই নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ শামসুল আলম বাদী হয়ে লঞ্চডুবির ঘটনায় অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগ এনে সাতজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন এমভি ময়ূর-২-এর মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা ও জাকির হোসেন, চালক শিপন হাওলাদার ও শাকিল হোসেন, সুকানি নাসির মৃধা ও মো. হৃদয়।

লঞ্চডুবির এ ঘটনা তদন্ত করে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের সময় দিয়ে ওই দিন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।

এরপর গত মঙ্গলবার দুপুর ১টায় সচিবালয়ে এ তদন্ত প্রতিবেদন সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দীন।প্রতিবেদনে বলা হয়, ময়ূর-২ লঞ্চটি ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়েছে। তাই ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চডুবির জন্য দায়ী চাঁদপুর থেকে ছেড়ে আসা ‘ময়ূর-২’ লঞ্চ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার