০৩:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

মাদ্রাসার বাথরুম থেকে ছাত্রীর লাশ উদ্ধার

রংপুরের বদরগঞ্জে রহস্যজনকভাবে সুমাইয়া সুলতানা খুশি (১৪) নামে এক বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাথরুমের দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি ঘটে পৌরশহরের জামুবাড়ী পকিহানা খাদিজাতুল কোবরা বালিকা মাদ্রাসায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
স্বজন ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, পৌরশহরের পকিহানা এলাকার আদুরী বেগম ও মফিজুল ইসলাম দম্পত্তির মেয়ে সুমাইয়া সুলতানা খুশি। গত চার বছর আগে বাড়ির পাশে আবাসিক বালিকা ওই মাদ্রাসায় তাকে ভর্তি করা হয়। ঘটনার দিন খুশি কার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলে কান্নাকাটি করে। পরে ওই মাদ্রাসার ভেতরে বাথরুমে যায় খুশি। সেখানেই সে বেশ কিছু সময় অবস্থান করে। পরে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ডাকাডাকি করলেও সে বের না হওয়ায় সন্দেহ সৃষ্টি হয়। পরে অন্য মেয়েরা বাইরে গিয়ে জানালা দিয়ে দেখেন গলায় ওড়না পেচানো হাটুগাড়া অবস্থায় সে বসে অচেতন পড়ে আছে। পরে দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যৃ ঘোষণা করেন। সরেজমিন দেখা যায়, বাথরুমের কাপড় রাখার যে স্টিলের সঙ্গে তার ওড়না পেচানো ছিল। শরীরের ভারে সেটি ভেঙে পড়ার কথা। কিন্তু সেটি ছিল অক্ষত।

ট্যাগ :

বিএফআইইউ প্রধানের ‘ভিডিও ফাঁস’ বিশেষজ্ঞদের দাবি এআই দারা নির্মিত ষড়যন্ত্র

মাদ্রাসার বাথরুম থেকে ছাত্রীর লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত : ১২:০০:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

রংপুরের বদরগঞ্জে রহস্যজনকভাবে সুমাইয়া সুলতানা খুশি (১৪) নামে এক বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাথরুমের দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি ঘটে পৌরশহরের জামুবাড়ী পকিহানা খাদিজাতুল কোবরা বালিকা মাদ্রাসায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
স্বজন ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, পৌরশহরের পকিহানা এলাকার আদুরী বেগম ও মফিজুল ইসলাম দম্পত্তির মেয়ে সুমাইয়া সুলতানা খুশি। গত চার বছর আগে বাড়ির পাশে আবাসিক বালিকা ওই মাদ্রাসায় তাকে ভর্তি করা হয়। ঘটনার দিন খুশি কার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলে কান্নাকাটি করে। পরে ওই মাদ্রাসার ভেতরে বাথরুমে যায় খুশি। সেখানেই সে বেশ কিছু সময় অবস্থান করে। পরে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ডাকাডাকি করলেও সে বের না হওয়ায় সন্দেহ সৃষ্টি হয়। পরে অন্য মেয়েরা বাইরে গিয়ে জানালা দিয়ে দেখেন গলায় ওড়না পেচানো হাটুগাড়া অবস্থায় সে বসে অচেতন পড়ে আছে। পরে দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যৃ ঘোষণা করেন। সরেজমিন দেখা যায়, বাথরুমের কাপড় রাখার যে স্টিলের সঙ্গে তার ওড়না পেচানো ছিল। শরীরের ভারে সেটি ভেঙে পড়ার কথা। কিন্তু সেটি ছিল অক্ষত।