০৫:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

আধুনিক সরঞ্জামাদি থাকলেও প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই: সেনাপ্রধান

আধুনিক সরঞ্জামাদি থাকলেও প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীকে শুধু আধুনিক করলেই হবে না, আধুনিক সরঞ্জামাদি দিলেই হবে না, সেই সরঞ্জামাদি যাতে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করা যায়, সেভাবে আমাদের প্রশিক্ষিত করতে হবে। তা না হলে যত আধুনিক সরঞ্জামাদিই আসুক না কেন, ভালো প্রশিক্ষণ না থাকলে সেটা আমাদের কোনো ফল দেবে না। অর্থাৎ প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। বুধবার সকালে সাভার সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ফায়ারিং প্রতিযোগিতার সমাপনী এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সেনাপ্রধান বলেন, আমাদের প্রতিপক্ষ যারা সম্ভাব্য, তারা হয়তো অর্থনৈতিকভাবে জনবলের দিক থেকে এগিয়ে ও সরঞ্জামাদির দিক দিয়ে আমাদের থেকে অনেক সুপিরিয়র থাকবে। কিন্তু তাদের মোকাবিলা করে যদি আমাদের দেশকে রক্ষা করতে হয়, তাদের মত এত সরঞ্জামাদি না থাকলেও যা আছে, আমরা যদি প্রশিক্ষণমানের উন্নয়নের মাধ্যমে সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে পারি, ইনশাল্লাহ আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আমরা শতভাগ পালন করতে পারব। এর আগে বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশনের অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের ফায়ারিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় সপ্তম পদাতিক ডিভিশন দল চ্যাম্পিয়ন ও ২৪ পদাতিক ডিভিশন রানারআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। পরে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন সেনাপ্রধান। নবম পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব ডিভিশনের ১৫টি দল গত ২৪ ফেব্রয়ারি শুরু হওয়া এ ফায়ারিং প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। ১৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ মোট প্রতিযোগী ২০০ জন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহিনুল হকসহ ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা।

ট্যাগ :

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আপিল বিভাগের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

আধুনিক সরঞ্জামাদি থাকলেও প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত : ১২:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ ২০২১

আধুনিক সরঞ্জামাদি থাকলেও প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীকে শুধু আধুনিক করলেই হবে না, আধুনিক সরঞ্জামাদি দিলেই হবে না, সেই সরঞ্জামাদি যাতে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করা যায়, সেভাবে আমাদের প্রশিক্ষিত করতে হবে। তা না হলে যত আধুনিক সরঞ্জামাদিই আসুক না কেন, ভালো প্রশিক্ষণ না থাকলে সেটা আমাদের কোনো ফল দেবে না। অর্থাৎ প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। বুধবার সকালে সাভার সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ফায়ারিং প্রতিযোগিতার সমাপনী এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সেনাপ্রধান বলেন, আমাদের প্রতিপক্ষ যারা সম্ভাব্য, তারা হয়তো অর্থনৈতিকভাবে জনবলের দিক থেকে এগিয়ে ও সরঞ্জামাদির দিক দিয়ে আমাদের থেকে অনেক সুপিরিয়র থাকবে। কিন্তু তাদের মোকাবিলা করে যদি আমাদের দেশকে রক্ষা করতে হয়, তাদের মত এত সরঞ্জামাদি না থাকলেও যা আছে, আমরা যদি প্রশিক্ষণমানের উন্নয়নের মাধ্যমে সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে পারি, ইনশাল্লাহ আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আমরা শতভাগ পালন করতে পারব। এর আগে বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশনের অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের ফায়ারিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় সপ্তম পদাতিক ডিভিশন দল চ্যাম্পিয়ন ও ২৪ পদাতিক ডিভিশন রানারআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। পরে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন সেনাপ্রধান। নবম পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব ডিভিশনের ১৫টি দল গত ২৪ ফেব্রয়ারি শুরু হওয়া এ ফায়ারিং প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। ১৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ মোট প্রতিযোগী ২০০ জন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহিনুল হকসহ ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা।