১২:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৬

২৮ অক্টোবর নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ ডেকেছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। জনসভা হলে জনগণের চলাচল বিঘ্নিত হয় এমন কিছু করা যাবে না। তাই জনসভার অনুমতি দেওয়ার আগে আমাদের কিছু বিচার-বিশ্লেষণ রয়েছে। বিশেষ করে ঝুঁকি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষণ রয়েছে।

সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে।

 

বুধবার নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ করেন ডিএমপি কমিশনার। বলেন, সমাবেশ করতে রাজনৈতিক দলগুলো আবেদন করেছে। তবে জনসাধারণের জান-মালের ঝুঁকি ও সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে অনুমতির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।সংশ্লিষ্ট থানার ওসি-এসি-ডিসিরা বাস্তবতা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দিলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কি না।

 

আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপি রাজধানীর নয়াপল্টনে, আওয়ামী লীগ গুলিস্তানে ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মতিঝিলের শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সমমনা দলগুলোও একই দিনে রাজধানীতে সমাবেশ ডেকেছে।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সমাবেশ রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার।আমরা জনগণের নিরাপত্তা সব সময় বড় করে দেখি। জনগণের নিরাপত্তা অক্ষুণ্ণ, ফোর্স ম্যানেজমেন্টের ব্যবস্থা ও যাদের সমাবেশ তাদের বিষয়টিও মাথায় রেখে পুলিশ নিরাপত্তা দিয়ে থাকে।’

 

পুলিশের চেকপোস্টের বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এটা পুলিশের স্বাভাবিক কার্যক্রম। কেউ যাতে অস্ত্র, বিস্ফোরক, সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতে না পারে সে জন্য নিয়মিত চেকপোস্ট পরিচালিত হয়। যেকোনো সমাবেশেই নিরাপত্তার হুমকির কথা চিন্তা করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।হুমকির সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা করা হয়। আসন্ন সমাবেশেও নিরাপত্তা হুমকির সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ যেকোনো ধরনের নৈরাজ্য প্রতিহত করবে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

স্বামীর কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত আপসহীন নেত্রী

২৮ অক্টোবর নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত : ০৭:৫৯:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৩

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ ডেকেছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। জনসভা হলে জনগণের চলাচল বিঘ্নিত হয় এমন কিছু করা যাবে না। তাই জনসভার অনুমতি দেওয়ার আগে আমাদের কিছু বিচার-বিশ্লেষণ রয়েছে। বিশেষ করে ঝুঁকি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষণ রয়েছে।

সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে।

 

বুধবার নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ করেন ডিএমপি কমিশনার। বলেন, সমাবেশ করতে রাজনৈতিক দলগুলো আবেদন করেছে। তবে জনসাধারণের জান-মালের ঝুঁকি ও সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে অনুমতির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।সংশ্লিষ্ট থানার ওসি-এসি-ডিসিরা বাস্তবতা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দিলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কি না।

 

আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপি রাজধানীর নয়াপল্টনে, আওয়ামী লীগ গুলিস্তানে ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মতিঝিলের শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সমমনা দলগুলোও একই দিনে রাজধানীতে সমাবেশ ডেকেছে।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সমাবেশ রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার।আমরা জনগণের নিরাপত্তা সব সময় বড় করে দেখি। জনগণের নিরাপত্তা অক্ষুণ্ণ, ফোর্স ম্যানেজমেন্টের ব্যবস্থা ও যাদের সমাবেশ তাদের বিষয়টিও মাথায় রেখে পুলিশ নিরাপত্তা দিয়ে থাকে।’

 

পুলিশের চেকপোস্টের বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এটা পুলিশের স্বাভাবিক কার্যক্রম। কেউ যাতে অস্ত্র, বিস্ফোরক, সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতে না পারে সে জন্য নিয়মিত চেকপোস্ট পরিচালিত হয়। যেকোনো সমাবেশেই নিরাপত্তার হুমকির কথা চিন্তা করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।হুমকির সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা করা হয়। আসন্ন সমাবেশেও নিরাপত্তা হুমকির সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ যেকোনো ধরনের নৈরাজ্য প্রতিহত করবে।