০৮:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

রাজাকারমিত্রদের বর্জনে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসার আহ্বান

রাজনীতি থেকে রাজাকারমিত্রদের বর্জনে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদক পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত ‘সাপ্তাহিক সংবাদপত্র ও সামাজিক সমস্যা : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। 

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘গণমাধ্যম রাজাকার-জঙ্গি-তেতুঁলহুজুরদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে চমৎকার ভূমিকা রেখেছে। একইভাবে এই অপচক্রের দোসরদেরও রাজনীতি থেকে বর্জনে গণমাধ্যমের আরো সোচ্চার হওয়া উচিত। জঙ্গি-রাজাকারদের মতো তাদের দোসরদের বিষয়েও পরিস্কার অবস্থান নেয়া উচিত।’  

‘মনে রাখতে হবে, এখনও রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীচক্র বিএনপি এবং খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ‘পার্টনার’। টেকসই রাজনীতি ও স্থায়ী শান্তির জন্য শুধু রাজাকার বর্জনই যথেষ্ট নয় তাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষকদেরও রাজনীতিতে ঠাঁই দেয়া চলে না। এটাই এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এবং গণমাধ্যমের উচিত এই সত্য সকলের সামনে তুলে ধরা’, বলেন ইনু। 

বিএসপিপি সভাপতি রিন্টু আনোয়ারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক তথ্যমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ আয়োজক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ আলোচনায় অংশ নেন। তথ্যমন্ত্রী এসময় বিএসপিপি উত্থাপিত দাবিগুলো পর্যালোচনা করবেন বলে জানান।

ট্যাগ :

রাজাকারমিত্রদের বর্জনে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসার আহ্বান

প্রকাশিত : ০৭:৪২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০১৭

রাজনীতি থেকে রাজাকারমিত্রদের বর্জনে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদক পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত ‘সাপ্তাহিক সংবাদপত্র ও সামাজিক সমস্যা : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। 

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘গণমাধ্যম রাজাকার-জঙ্গি-তেতুঁলহুজুরদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে চমৎকার ভূমিকা রেখেছে। একইভাবে এই অপচক্রের দোসরদেরও রাজনীতি থেকে বর্জনে গণমাধ্যমের আরো সোচ্চার হওয়া উচিত। জঙ্গি-রাজাকারদের মতো তাদের দোসরদের বিষয়েও পরিস্কার অবস্থান নেয়া উচিত।’  

‘মনে রাখতে হবে, এখনও রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীচক্র বিএনপি এবং খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ‘পার্টনার’। টেকসই রাজনীতি ও স্থায়ী শান্তির জন্য শুধু রাজাকার বর্জনই যথেষ্ট নয় তাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষকদেরও রাজনীতিতে ঠাঁই দেয়া চলে না। এটাই এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এবং গণমাধ্যমের উচিত এই সত্য সকলের সামনে তুলে ধরা’, বলেন ইনু। 

বিএসপিপি সভাপতি রিন্টু আনোয়ারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক তথ্যমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ আয়োজক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ আলোচনায় অংশ নেন। তথ্যমন্ত্রী এসময় বিএসপিপি উত্থাপিত দাবিগুলো পর্যালোচনা করবেন বলে জানান।