০১:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কমেনি অনন্ত জলিল ইফতেখার চৌধুরীর দ্বন্দ্ব

অনন্ত জলিল ও বর্ষা জুটির প্রথম ছবি ‘খোঁজ: দ্য সার্চ’-এর পরিচালক ইফতেখার চৌধুরী। ছবিটি ২০১০ সালে মুক্তি পায়। অজ্ঞাত কারণে অনন্ত জলিল ও ইফতেখার চৌধুরীর মধ্যে বিভাজন তৈরি হয়। নায়ক পরিচালকের সম্পর্ক ভেঙে যায়।
গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ পায়, ১০ বছর পর ইফতেখার ও অনন্তের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। তারা আবারো এক হলেন। অনন্তের নতুন ছবি ‘দিন: দ্য ডে’র শুটিং-এ তুরস্কে গিয়েছিলেন ইফতেখার। ছবিটির নির্মাণে অনেক সহযোগিতা করেছেন তিনি। এদিকে ৭ ডিসেম্বর রাতে ইফতেখার চৌধুরী প্রযোজিত ও পরিচালিত ‘মুক্তি’ ছবির মহরত অনুষ্ঠানে যোগ দেন অনন্ত জলিল ও বর্ষা। সেখানে তাদের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে বলে জানান অনন্ত। কিন্তু এসব ভুল বোঝাবুঝিটা আরো প্রকট হলো, সম্পর্কের বিভাজন আরো বড় হলো, অন্তরালে মেরুকরণ যে দীর্ঘায়িত হলো তা একটি সামনে এলেও নেত্রী- দ্য লইডার ছবিকে কেন্দ্র করে। ইফতেখার চৌধুরীকে ছবিটি পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন, কিন্তু ব্যস্ততার কারণে ছবিটি ছেড়ে দিয়েছেন ইফতেখার চৌধুরী। আর অনন্ত জলিল বলছেন তার ইফতেখার চৌধুরীর সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি। ডিসেম্বরেই অনন্ত জলিল বলেছেন, ‘কিছুদিন আগে ইফতেখার ভাই আমাদের সঙ্গে তুর্কিতে গিয়েছিলেন এবং উনি আমাদের নতুন সিনেমা ‘দিন: দ্য ডে’র শুটিংয়ে অনেক হেল্প করেছেন। ইফতেখার ভাইয়ের বড় যোগ্যতা হলো, তিনি একসঙ্গে সব বিষয়ে পারদর্শী। তিনি ক্যামেরা বোঝেন, অ্যাকশন বোঝেন, গ্রাফিক্স বোঝান, নিজে এডিট করতে পারেন তাছাড়া স্ক্রিপ্টও লেখেন। সাধারণত একজন পরিচালক এতকিছু একসঙ্গে করতে পারেন না।’ মাত্র এক মাসের মধ্যে সম্পর্কটা ঠিকি তো হয়ইনি, বরঞ্চ সেটা বেড়েছে। অন্তত দুজনার কথাতে সেটা স্পষ্ট। ইফতেখার চৌধুরী বলছেন, নেত্রী- দ্য লিডার সিনেমার ডিরেক্টর হিসাবে যারা আমার নাম তুলেছেন তাদের বলছি যে, নেত্রী- দ্য লিডার সিনেমা আমার পরিচালনা করার কথা ছিল কিন্তু ‘মুক্তি’ সিনেমা নিয়ে ব্যস্ততার কারণে আমি নেত্রী- দ্য লিডার এর কাজ ছেরে দিতে বাধ্য হয়েছি।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

চট্টগ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় বহিস্কৃত যুবদলের দুই নেতা, নিহত জুবায়ের যুবলীগের কর্মী

কমেনি অনন্ত জলিল ইফতেখার চৌধুরীর দ্বন্দ্ব

প্রকাশিত : ১২:০০:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১

অনন্ত জলিল ও বর্ষা জুটির প্রথম ছবি ‘খোঁজ: দ্য সার্চ’-এর পরিচালক ইফতেখার চৌধুরী। ছবিটি ২০১০ সালে মুক্তি পায়। অজ্ঞাত কারণে অনন্ত জলিল ও ইফতেখার চৌধুরীর মধ্যে বিভাজন তৈরি হয়। নায়ক পরিচালকের সম্পর্ক ভেঙে যায়।
গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ পায়, ১০ বছর পর ইফতেখার ও অনন্তের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। তারা আবারো এক হলেন। অনন্তের নতুন ছবি ‘দিন: দ্য ডে’র শুটিং-এ তুরস্কে গিয়েছিলেন ইফতেখার। ছবিটির নির্মাণে অনেক সহযোগিতা করেছেন তিনি। এদিকে ৭ ডিসেম্বর রাতে ইফতেখার চৌধুরী প্রযোজিত ও পরিচালিত ‘মুক্তি’ ছবির মহরত অনুষ্ঠানে যোগ দেন অনন্ত জলিল ও বর্ষা। সেখানে তাদের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে বলে জানান অনন্ত। কিন্তু এসব ভুল বোঝাবুঝিটা আরো প্রকট হলো, সম্পর্কের বিভাজন আরো বড় হলো, অন্তরালে মেরুকরণ যে দীর্ঘায়িত হলো তা একটি সামনে এলেও নেত্রী- দ্য লইডার ছবিকে কেন্দ্র করে। ইফতেখার চৌধুরীকে ছবিটি পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন, কিন্তু ব্যস্ততার কারণে ছবিটি ছেড়ে দিয়েছেন ইফতেখার চৌধুরী। আর অনন্ত জলিল বলছেন তার ইফতেখার চৌধুরীর সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি। ডিসেম্বরেই অনন্ত জলিল বলেছেন, ‘কিছুদিন আগে ইফতেখার ভাই আমাদের সঙ্গে তুর্কিতে গিয়েছিলেন এবং উনি আমাদের নতুন সিনেমা ‘দিন: দ্য ডে’র শুটিংয়ে অনেক হেল্প করেছেন। ইফতেখার ভাইয়ের বড় যোগ্যতা হলো, তিনি একসঙ্গে সব বিষয়ে পারদর্শী। তিনি ক্যামেরা বোঝেন, অ্যাকশন বোঝেন, গ্রাফিক্স বোঝান, নিজে এডিট করতে পারেন তাছাড়া স্ক্রিপ্টও লেখেন। সাধারণত একজন পরিচালক এতকিছু একসঙ্গে করতে পারেন না।’ মাত্র এক মাসের মধ্যে সম্পর্কটা ঠিকি তো হয়ইনি, বরঞ্চ সেটা বেড়েছে। অন্তত দুজনার কথাতে সেটা স্পষ্ট। ইফতেখার চৌধুরী বলছেন, নেত্রী- দ্য লিডার সিনেমার ডিরেক্টর হিসাবে যারা আমার নাম তুলেছেন তাদের বলছি যে, নেত্রী- দ্য লিডার সিনেমা আমার পরিচালনা করার কথা ছিল কিন্তু ‘মুক্তি’ সিনেমা নিয়ে ব্যস্ততার কারণে আমি নেত্রী- দ্য লিডার এর কাজ ছেরে দিতে বাধ্য হয়েছি।