১২:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

টাঙ্গাইলে বাইয়া হযরত বাহিনীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

অপহরণ, চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগ এনে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লালহাড়া গ্রামের বাইয়া হযরত বাহিনীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।

সোমবার সকালে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। পরে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন একই গ্রামের আজম খানসহ গ্রামের কয়েকটি পরিবারের সদস্য। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আজম খান বলেন, তার এক ভাতিজি গত ২৮ মে বিকেলের দিকে বাড়ির পাশে এক দোকান থেকে কিছু জিনিস কিনে ফিরছিল। তখন এলাকার সন্ত্রাসী বাইয়া হযরতের ছোট ছেলে সজিব তার সহযোগী নিয়ে ভাতিজিকে তুলে নিয়ে যায়।

এ খবর পাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজন সজিবের বাড়িতে গিয়েও তাকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হন। পরে পুলিশকে জানালে রাত ৯ টার দিকে ভাতিজিকে উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সজিবকে গ্রেপ্তার করে। এব্যাপারে বাইয়া হযরত, সজিবসহ চারজনকে আসামী করে দেলদুয়ার থানায় মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু মামলার অন্য আসামীরা পলাতক রয়েছে। আসামীরা আজম খানের পরিবারের লোকজনদের নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।

একইসঙ্গে আরো অভিযোগ করা হয়, বাইয়া হযরত বাহিনীর লোকজন দীর্ঘদিন ধরে এলাকার অসহায় মানুষদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। চাঁদা দাবি করে না পেয়ে হামলাও করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে একাধিক মামলা রয়েছে বলেও সম্মেলনে জানানো হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান

জনপ্রিয়

হিম্মত ও সততার সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের ইসি

টাঙ্গাইলে বাইয়া হযরত বাহিনীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত : ০৪:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুন ২০২০

অপহরণ, চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগ এনে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লালহাড়া গ্রামের বাইয়া হযরত বাহিনীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।

সোমবার সকালে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। পরে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন একই গ্রামের আজম খানসহ গ্রামের কয়েকটি পরিবারের সদস্য। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আজম খান বলেন, তার এক ভাতিজি গত ২৮ মে বিকেলের দিকে বাড়ির পাশে এক দোকান থেকে কিছু জিনিস কিনে ফিরছিল। তখন এলাকার সন্ত্রাসী বাইয়া হযরতের ছোট ছেলে সজিব তার সহযোগী নিয়ে ভাতিজিকে তুলে নিয়ে যায়।

এ খবর পাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজন সজিবের বাড়িতে গিয়েও তাকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হন। পরে পুলিশকে জানালে রাত ৯ টার দিকে ভাতিজিকে উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সজিবকে গ্রেপ্তার করে। এব্যাপারে বাইয়া হযরত, সজিবসহ চারজনকে আসামী করে দেলদুয়ার থানায় মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু মামলার অন্য আসামীরা পলাতক রয়েছে। আসামীরা আজম খানের পরিবারের লোকজনদের নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।

একইসঙ্গে আরো অভিযোগ করা হয়, বাইয়া হযরত বাহিনীর লোকজন দীর্ঘদিন ধরে এলাকার অসহায় মানুষদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। চাঁদা দাবি করে না পেয়ে হামলাও করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে একাধিক মামলা রয়েছে বলেও সম্মেলনে জানানো হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান