০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

নোয়াখালীর ৩ উপজেলার লকডাউন শেষ, এবার ৩ পৌরসভা

নোয়াখালীর ৩টি উপজেলার ১৫ দিনের লকডাউন মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে। আর জেলার নোয়াখালী সদর পৌরসভা, চৌমুহনী পৌরসভা ও চাটখিল পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড ও করোনা আক্রান্ত রোগীর বাড়ি বাড়ি কঠোর লকডাউনের ঘোষণা আসছে।

জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার জানান, নোয়াখালীর করোনা পরিস্থিতি দ্রুত অবনতির কারণে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের সভাপতিত্বে জেলা করোনা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেগমগঞ্জ, সদর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার লকডাউন আর বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিভাগের রূপরেখা অনুযায়ী জেলার নোয়াখালী পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ড, চৌমুহনী পৌরসভার ৩টি ওয়ার্ড ও চাটখিল পৌরসভার ২টি ওয়ার্ডকে রেড জোন ঘোষণা করা হবে। পরে এ ৩ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে কঠোরভাবে লকডাউন করা হবে।

তিনি জানান, জেলার যে সব বাড়িতে করোনা পজিটিভ রোগী পাওয়া যাবে ওই বাড়িগুলোকে লকডাউন করা হবে। লকডাউন করা কোনো ওয়ার্ড বা বাড়ি থেকে কোনো লোকজনকে বাইরে যেতে বা আসতে দেয়া হবে না। স্বাস্থ্য বিভাগ লকডাউন ঘোষিত এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্বেচ্ছাসেবকরা লকডাউন কড়াকড়ি নিশ্চিত করবেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান

জনপ্রিয়

নোয়াখালীর ৩ উপজেলার লকডাউন শেষ, এবার ৩ পৌরসভা

প্রকাশিত : ০৮:৩৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০

নোয়াখালীর ৩টি উপজেলার ১৫ দিনের লকডাউন মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে। আর জেলার নোয়াখালী সদর পৌরসভা, চৌমুহনী পৌরসভা ও চাটখিল পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড ও করোনা আক্রান্ত রোগীর বাড়ি বাড়ি কঠোর লকডাউনের ঘোষণা আসছে।

জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার জানান, নোয়াখালীর করোনা পরিস্থিতি দ্রুত অবনতির কারণে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের সভাপতিত্বে জেলা করোনা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেগমগঞ্জ, সদর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার লকডাউন আর বৃদ্ধি করা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিভাগের রূপরেখা অনুযায়ী জেলার নোয়াখালী পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ড, চৌমুহনী পৌরসভার ৩টি ওয়ার্ড ও চাটখিল পৌরসভার ২টি ওয়ার্ডকে রেড জোন ঘোষণা করা হবে। পরে এ ৩ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে কঠোরভাবে লকডাউন করা হবে।

তিনি জানান, জেলার যে সব বাড়িতে করোনা পজিটিভ রোগী পাওয়া যাবে ওই বাড়িগুলোকে লকডাউন করা হবে। লকডাউন করা কোনো ওয়ার্ড বা বাড়ি থেকে কোনো লোকজনকে বাইরে যেতে বা আসতে দেয়া হবে না। স্বাস্থ্য বিভাগ লকডাউন ঘোষিত এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্বেচ্ছাসেবকরা লকডাউন কড়াকড়ি নিশ্চিত করবেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান