০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গণপরিবহনে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়

করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে রাজধানীর সড়কগুলোতে সীমিত আকারে চলছে গণপরিবহন। দৈনন্দিন কাজের প্রয়োজনে দুর্যোগপূর্ণ এ পরিস্থিতিতেই সাধারণ মানুষকে ব্যবহার করতে হচ্ছে বাস-লেগুনাসহ বিভিন্ন যানবাহন। তবে গণপরিবহনের কোথাও যাত্রী সংকট আবার কোথাও উপচে পড়া ভিড়ের সৃষ্টি হচ্ছে।

বাস মালিকদের নেয়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থাপনার ওপর অনেক যাত্রীরই আস্থা তৈরি হচ্ছে না। ফলে যাত্রীদের একাংশ বাসে উঠছে না। আবার অনেক জায়গায় বাধ্য হয়ে ভিড়ের মধ্যে বাসে উঠতে দেখা গেছে যাত্রীদের।

যাত্রীদের অভিযোগ, করোনাকালের জন্য সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অনেক বেশি ভাড়া আদায় করছে বাসগুলো। স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছেন না বাস শ্রমিকরা।

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাসস্ট্যান্ডে পরিবহন শ্রমিকরা ডাকাডাকি করলেও আশানুরূপ যাত্রী গাড়িতে উঠছেন না। করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেক মানুষ গণপরিবহন এড়িয়ে চলছেন। অনেকে হেঁটেই গন্তব্যে যাচ্ছেন, এমনকি এটাকেই অভ্যাসে পরিণত করছেন। কেউ কেউ বাইসাইকেল নিয়ে চলাফেরা করা শুরু করেছেন। এছাড়া বাসগুলোতে ভাড়া বেশি নেয়া হচ্ছে বলেও যাত্রীদের অভিযোগ রয়েছে।

মতিঝিলের একটি কারখানায় কাজ করেন ইদ্রিস মিয়া। শনিবার (২৭ জুন) সকালে তিনি অফিসের প্রয়োজনে মিরপুর থেকে মতিঝিল যাওয়ার জন্য বাসে ওঠেন। কিন্তু ১০ মিনিট ধরে স্টপেজে দাঁড়িয়ে থাকলেও ৪০ সিটের বাসটিতে তখনও পর্যন্ত যাত্রী ওঠে মাত্র ১৫ জন। যাত্রীরা বাস ছেড়ে দেয়ার জন্য বারবার তাগাদা দিলেও যাত্রী কম থাকায় বাস ছাড়ছেন না চালক। এ অবস্থায় ইদ্রিস মিয়া ওই বাস থেকে নেমে যান।

যাত্রী সংকটের বিষয়ে সিটিং সার্ভিস পরিবহনের হেলপার বাপ্পি বলেন, ‘যাত্রী কম। মানুষ এখন আর বাসে উঠতে চায় না। সিট ফাঁকাই থাকে। তাই মালিকরা বাসের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছেন। করোনার কারণে যাত্রীরা এখন রিকশা, সিএনজিসহ ছোট পরিবহনে বেশি যাতায়াত করছেন।’

ফার্মগেট এলাকার বাসিন্দা হাসান রাব্বি সরকারি চাকরিজীবী। তিনি জানান, আগে বাসে অফিসে আসতেন। কিন্তু এখন হেঁটে যাতায়াত করেন।

এর কারণ উল্লেখ করে হাসান রাব্বি বলেন, ‘গণপরিবহনে যেসব স্বাস্থ্যবিধির বাধ্যবাধকতার কথা বলা হয়েছে, এর মধ্যে কেবল কয়েকটি আসন ফাঁকা রাখা ছাড়া কিছুই মানা হচ্ছে না। মাস্ক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। বাসে ওঠা যাত্রীদের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে না। হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেয়া হয় না। বাসের ভেতরে বারবার জীবাণুনাশক ছিটানোর শর্ত থাকলেও সারাদিনে একবারও ছিটানো হচ্ছে না। এছাড়া ভাড়াও বেশি নেয়া হচ্ছে।’

এদিকে কয়েক জায়গায় যাত্রীদের ভিড় কম দেখা গেলেও ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর রূপনগর, ক্যান্টনমেন্ট, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকায়। এসব এলাকায় বাসসহ অন্যান্য পরিবহনে মানুষের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। যাত্রীদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে বাসে উঠতে দেখা গেছে। সকালে অফিস যাওয়ার সময় ও ছুটির সময়ে মূলত যাত্রীদের ভিড় তৈরি হয়। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ না করেই যাত্রীরা বাসে উঠছেন এবং গন্তব্যে যাতায়াত করছেন।

স্বাভাবিক সময়ে মিরপুর ১০ নম্বর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব পর্যন্ত বাসের নির্ধারিত ভাড়া ছিল ১৭ টাকা। করোনা প্রাদুর্ভাবের আগে থেকেই নিয়ম না মেনে এই ভাড়া নেয়া হতো ২৫ টাকা। কিন্তু এখন যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকা। অথচ ১৭ টাকার সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৬০ শতাংশ যুক্ত হলে ভাড়া দাঁড়ায় ২৭ টাকা ২০ পয়সা। শেওড়াপাড়া থেকে প্রেস ক্লাবে যেতে সরকার নির্ধারিত ভাড়া ১৪ টাকা। কিন্তু সেটা অমান্য করে নেয়া হতো ২০ টাকা। ১৪ টাকার সঙ্গে ৬০ শতাংশ যুক্ত করা হলে ভাড়া দাঁড়ায় ২২ টাকা ৪০ পয়সা। কিন্তু এখন আদায় করা হচ্ছে ৪০ টাকা। সায়েদাবাদ থেকে মিরপুর ১০ নম্বরের সরকার নির্ধারিত ভাড়া ২৪ টাকা। এর সঙ্গে ৬০ শতাংশ যুক্ত হলে ভাড়া দাঁড়ায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। কিন্তু আদায় করা হচ্ছে ৬০ টাকা।

জানতে চাইলে মিরপুর ১২ নম্বর থেকে সদরঘাট রুটে চলাচলকারী বিহঙ্গ পরিবহনের চালক ইব্রাহিম বলেন, ‘সরকারি ভাড়া কত সেটা তো জানি না। তবে আমাদের মালিক মিরপুর থেকে প্রেস ক্লাব পর্যন্ত ৪৫ টাকা নিতে বলেছেন, সেজন্য নিচ্ছি। এর বেশি বলতে পারব না।’ রাজধানীতে চলাচলকারী এমন সব পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে যাত্রীরা অভিযোগ জানিয়েছেন।

যাত্রী সংকট এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘করোনার কারণে যাত্রী সংখ্যা কমেছে। মালিকরা কম যাত্রী নিয়েই গাড়ি চালাচ্ছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এভাবেই চলবে। এর পরও আমরা জানিয়ে দিয়েছি, সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া আদায় করা যাবে না। যারা এমন কাজ করবেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত কয়েক দফায় সারাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। এ সময়ে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সড়কে ঘোরেনি গণপরিবহনের চাকা। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে ৩১ মে থেকে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা ছুটির ইতি টানে সরকার। ১ জুন থেকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালুর পাশাপাশি সড়কে নামে গণপরিহনও।

বিজনেস বাংলাদেশ/ মে আর

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

গণপরিবহনে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়

প্রকাশিত : ০৪:৪৭:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০

করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে রাজধানীর সড়কগুলোতে সীমিত আকারে চলছে গণপরিবহন। দৈনন্দিন কাজের প্রয়োজনে দুর্যোগপূর্ণ এ পরিস্থিতিতেই সাধারণ মানুষকে ব্যবহার করতে হচ্ছে বাস-লেগুনাসহ বিভিন্ন যানবাহন। তবে গণপরিবহনের কোথাও যাত্রী সংকট আবার কোথাও উপচে পড়া ভিড়ের সৃষ্টি হচ্ছে।

বাস মালিকদের নেয়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থাপনার ওপর অনেক যাত্রীরই আস্থা তৈরি হচ্ছে না। ফলে যাত্রীদের একাংশ বাসে উঠছে না। আবার অনেক জায়গায় বাধ্য হয়ে ভিড়ের মধ্যে বাসে উঠতে দেখা গেছে যাত্রীদের।

যাত্রীদের অভিযোগ, করোনাকালের জন্য সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অনেক বেশি ভাড়া আদায় করছে বাসগুলো। স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছেন না বাস শ্রমিকরা।

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাসস্ট্যান্ডে পরিবহন শ্রমিকরা ডাকাডাকি করলেও আশানুরূপ যাত্রী গাড়িতে উঠছেন না। করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেক মানুষ গণপরিবহন এড়িয়ে চলছেন। অনেকে হেঁটেই গন্তব্যে যাচ্ছেন, এমনকি এটাকেই অভ্যাসে পরিণত করছেন। কেউ কেউ বাইসাইকেল নিয়ে চলাফেরা করা শুরু করেছেন। এছাড়া বাসগুলোতে ভাড়া বেশি নেয়া হচ্ছে বলেও যাত্রীদের অভিযোগ রয়েছে।

মতিঝিলের একটি কারখানায় কাজ করেন ইদ্রিস মিয়া। শনিবার (২৭ জুন) সকালে তিনি অফিসের প্রয়োজনে মিরপুর থেকে মতিঝিল যাওয়ার জন্য বাসে ওঠেন। কিন্তু ১০ মিনিট ধরে স্টপেজে দাঁড়িয়ে থাকলেও ৪০ সিটের বাসটিতে তখনও পর্যন্ত যাত্রী ওঠে মাত্র ১৫ জন। যাত্রীরা বাস ছেড়ে দেয়ার জন্য বারবার তাগাদা দিলেও যাত্রী কম থাকায় বাস ছাড়ছেন না চালক। এ অবস্থায় ইদ্রিস মিয়া ওই বাস থেকে নেমে যান।

যাত্রী সংকটের বিষয়ে সিটিং সার্ভিস পরিবহনের হেলপার বাপ্পি বলেন, ‘যাত্রী কম। মানুষ এখন আর বাসে উঠতে চায় না। সিট ফাঁকাই থাকে। তাই মালিকরা বাসের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছেন। করোনার কারণে যাত্রীরা এখন রিকশা, সিএনজিসহ ছোট পরিবহনে বেশি যাতায়াত করছেন।’

ফার্মগেট এলাকার বাসিন্দা হাসান রাব্বি সরকারি চাকরিজীবী। তিনি জানান, আগে বাসে অফিসে আসতেন। কিন্তু এখন হেঁটে যাতায়াত করেন।

এর কারণ উল্লেখ করে হাসান রাব্বি বলেন, ‘গণপরিবহনে যেসব স্বাস্থ্যবিধির বাধ্যবাধকতার কথা বলা হয়েছে, এর মধ্যে কেবল কয়েকটি আসন ফাঁকা রাখা ছাড়া কিছুই মানা হচ্ছে না। মাস্ক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। বাসে ওঠা যাত্রীদের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে না। হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেয়া হয় না। বাসের ভেতরে বারবার জীবাণুনাশক ছিটানোর শর্ত থাকলেও সারাদিনে একবারও ছিটানো হচ্ছে না। এছাড়া ভাড়াও বেশি নেয়া হচ্ছে।’

এদিকে কয়েক জায়গায় যাত্রীদের ভিড় কম দেখা গেলেও ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর রূপনগর, ক্যান্টনমেন্ট, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকায়। এসব এলাকায় বাসসহ অন্যান্য পরিবহনে মানুষের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। যাত্রীদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে বাসে উঠতে দেখা গেছে। সকালে অফিস যাওয়ার সময় ও ছুটির সময়ে মূলত যাত্রীদের ভিড় তৈরি হয়। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ না করেই যাত্রীরা বাসে উঠছেন এবং গন্তব্যে যাতায়াত করছেন।

স্বাভাবিক সময়ে মিরপুর ১০ নম্বর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব পর্যন্ত বাসের নির্ধারিত ভাড়া ছিল ১৭ টাকা। করোনা প্রাদুর্ভাবের আগে থেকেই নিয়ম না মেনে এই ভাড়া নেয়া হতো ২৫ টাকা। কিন্তু এখন যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকা। অথচ ১৭ টাকার সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৬০ শতাংশ যুক্ত হলে ভাড়া দাঁড়ায় ২৭ টাকা ২০ পয়সা। শেওড়াপাড়া থেকে প্রেস ক্লাবে যেতে সরকার নির্ধারিত ভাড়া ১৪ টাকা। কিন্তু সেটা অমান্য করে নেয়া হতো ২০ টাকা। ১৪ টাকার সঙ্গে ৬০ শতাংশ যুক্ত করা হলে ভাড়া দাঁড়ায় ২২ টাকা ৪০ পয়সা। কিন্তু এখন আদায় করা হচ্ছে ৪০ টাকা। সায়েদাবাদ থেকে মিরপুর ১০ নম্বরের সরকার নির্ধারিত ভাড়া ২৪ টাকা। এর সঙ্গে ৬০ শতাংশ যুক্ত হলে ভাড়া দাঁড়ায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। কিন্তু আদায় করা হচ্ছে ৬০ টাকা।

জানতে চাইলে মিরপুর ১২ নম্বর থেকে সদরঘাট রুটে চলাচলকারী বিহঙ্গ পরিবহনের চালক ইব্রাহিম বলেন, ‘সরকারি ভাড়া কত সেটা তো জানি না। তবে আমাদের মালিক মিরপুর থেকে প্রেস ক্লাব পর্যন্ত ৪৫ টাকা নিতে বলেছেন, সেজন্য নিচ্ছি। এর বেশি বলতে পারব না।’ রাজধানীতে চলাচলকারী এমন সব পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে যাত্রীরা অভিযোগ জানিয়েছেন।

যাত্রী সংকট এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘করোনার কারণে যাত্রী সংখ্যা কমেছে। মালিকরা কম যাত্রী নিয়েই গাড়ি চালাচ্ছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এভাবেই চলবে। এর পরও আমরা জানিয়ে দিয়েছি, সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া আদায় করা যাবে না। যারা এমন কাজ করবেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত কয়েক দফায় সারাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। এ সময়ে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সড়কে ঘোরেনি গণপরিবহনের চাকা। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে ৩১ মে থেকে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা ছুটির ইতি টানে সরকার। ১ জুন থেকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালুর পাশাপাশি সড়কে নামে গণপরিহনও।

বিজনেস বাংলাদেশ/ মে আর