০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ে ডিএনসিসি মেয়রের আহ্বান

স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ে আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার দুপুর ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাচল ব্রিজ সংলগ্ন মস্তুল ডুমিনি বাজারমূখী রাস্তার উভয় পাশের খালি জায়গায় অস্থায়ী কোরবানি পশুর হাট পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি পশুর হাট ঘুরে দেখেন এবং গবাদিপশু ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনি সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।

মেয়র বলেন, এ বছর মহামারির মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারি মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও দুই-এক জন শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। এখানে পশু বিক্রেতারা আমাকে বলছে আমরা গরু বিক্রয় করব না, যদি ক্রেতারা মাস্ক না পরে থাকেন। আমি তাদের ধন্যবাদ দিয়েছি, এটাই হওয়া উচিত’।

তিনি আরও বলেন, হাটে কোন প্রকার চাঁদাবাজি, মাস্তানি বরদাশত করা হবে না।

ক্রেতাদের হাটে না এসে পশু ক্রয় করার পরামর্শ দিয়ে মেয়র বলেন, ডিএনসিসি ডিজিটাল গরুর হাট আছে, সেখান থেকেও পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশুকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫৬ টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আপনারা মেহেরবানি করে পশু কোরবানি দেওয়ার পরে বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীগণ তা সংগ্রহ করে নিবে।

পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, ৫১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শরিফুর রহমানসহ কোরবানি পশুর হাট মনিটরিং কমিটির সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত

স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ে ডিএনসিসি মেয়রের আহ্বান

প্রকাশিত : ০৭:১০:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই ২০২০

স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ে আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার দুপুর ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাচল ব্রিজ সংলগ্ন মস্তুল ডুমিনি বাজারমূখী রাস্তার উভয় পাশের খালি জায়গায় অস্থায়ী কোরবানি পশুর হাট পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি পশুর হাট ঘুরে দেখেন এবং গবাদিপশু ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনি সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।

মেয়র বলেন, এ বছর মহামারির মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারি মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও দুই-এক জন শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। এখানে পশু বিক্রেতারা আমাকে বলছে আমরা গরু বিক্রয় করব না, যদি ক্রেতারা মাস্ক না পরে থাকেন। আমি তাদের ধন্যবাদ দিয়েছি, এটাই হওয়া উচিত’।

তিনি আরও বলেন, হাটে কোন প্রকার চাঁদাবাজি, মাস্তানি বরদাশত করা হবে না।

ক্রেতাদের হাটে না এসে পশু ক্রয় করার পরামর্শ দিয়ে মেয়র বলেন, ডিএনসিসি ডিজিটাল গরুর হাট আছে, সেখান থেকেও পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশুকে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫৬ টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আপনারা মেহেরবানি করে পশু কোরবানি দেওয়ার পরে বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীগণ তা সংগ্রহ করে নিবে।

পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, ৫১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শরিফুর রহমানসহ কোরবানি পশুর হাট মনিটরিং কমিটির সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত