০৫:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

৪ জনের মৃত্যুদন্ড

  • ফিরোজ হত্যা
  • প্রকাশিত : ১২:০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মার্চ ২০২১
  • 56

খুলনার তেরখাদার ওষুধ ব্যবসায়ী ফিরোজ শেখ হত্যা মামলায় চার আসামিকে মৃত্যুদ- দিয়েছেন আদালত। এছাড়া অপর পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

খুলনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. ইয়ারব হোসেন আজ বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিরা হলেন ফরিদ মোল্লা, মিসবাহ মোল্লা, মোর্তজা মোল্লা ও টুটুল মোল্লা।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মুক্ত মোল্লা, শহিদুল শিকদার, সেলিম শিকদার, নাসির শিকদার ও মেহেদী মোল্লা। আসামিরা সবাই তেরখাদা উপজেলার কাটেঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চার আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

২০১০ সালের ১৫ আগস্ট আসামিদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হন ওষুধ ব্যবসায়ী ফিরোজ শেখ। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তিন দিন পর ফিরোজ শেখের ভাই হিরু শেখ বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে তেরখাদা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির এএসপি আব্দুর রাজ্জাক ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

ট্যাগ :

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আপিল বিভাগের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

৪ জনের মৃত্যুদন্ড

প্রকাশিত : ১২:০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মার্চ ২০২১

খুলনার তেরখাদার ওষুধ ব্যবসায়ী ফিরোজ শেখ হত্যা মামলায় চার আসামিকে মৃত্যুদ- দিয়েছেন আদালত। এছাড়া অপর পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

খুলনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. ইয়ারব হোসেন আজ বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিরা হলেন ফরিদ মোল্লা, মিসবাহ মোল্লা, মোর্তজা মোল্লা ও টুটুল মোল্লা।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মুক্ত মোল্লা, শহিদুল শিকদার, সেলিম শিকদার, নাসির শিকদার ও মেহেদী মোল্লা। আসামিরা সবাই তেরখাদা উপজেলার কাটেঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চার আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

২০১০ সালের ১৫ আগস্ট আসামিদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হন ওষুধ ব্যবসায়ী ফিরোজ শেখ। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তিন দিন পর ফিরোজ শেখের ভাই হিরু শেখ বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে তেরখাদা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির এএসপি আব্দুর রাজ্জাক ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।