১১:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

চলাচলের অযোগ্য ১৩ কি:মি: রাস্তা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশবাড়িয়া থেকে বরইভিটা পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এমন রাস্তায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন প্রতিদিন হাজারো মানুষ। প্রায় ঘটছে ছোট-বড় সড়ক দুর্ঘটনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০২০ সালের মার্চে সংস্কার কাজ শুরু হলেও কাজ শেষ হয়নি এখনো। বাঁশবাড়িয়া ব্রিজের মোড় থেকে তারাইল বাজার বরইভিটা হয়ে কোটালীপাড়া আসার একমাত্র রাস্তাটির অবস্থা এখন বিপজ্জনক। বিভিন্ন জায়গায় সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। প্রায়ই এসব গর্তে ছোট-বড় যানবাহন উল্টে গিয়ে ঘটছে দুর্ঘটনা। স্কুলের শিক্ষার্থীদেরও প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে নিয়মিত আশপাশের দুই উপজেলার মানুষ চলাচল করেন। তারাও হচ্ছেন দুর্ভোগের শিকার। চরগোপালপুর এলাকার বাসিন্দা সুমন শেখ বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়ার এসব রাস্তা দেখে মনে হয়, এখনো আমরা আদিযুগে বসবাস করছি। যে যুগে রাস্তা-ঘাট ও যোগাযোগ ব্যবস্থা তেমন উন্নত ছিল না। আমি মনে করি, একটি দেশের রাস্তা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ছাড়া সামগ্রিক উন্নয়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’ নাজমুল ইসলাম নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘দুই বছর আগে এই রাস্তার কাজ শুরু হলেও কাজ এখনো শেষ হয়নি। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি যেন মরণফাঁদ। এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই শিক্ষার্থীদের যানবাহন উল্টে যায়, রাস্তার কাদায় নষ্ট হয় তাদের পোশাক।’

ট্যাগ :

দুদকের ২ উপপরিচালক বরখাস্ত

চলাচলের অযোগ্য ১৩ কি:মি: রাস্তা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী

প্রকাশিত : ১২:৫১:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ এপ্রিল ২০২১

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বাঁশবাড়িয়া থেকে বরইভিটা পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এমন রাস্তায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন প্রতিদিন হাজারো মানুষ। প্রায় ঘটছে ছোট-বড় সড়ক দুর্ঘটনা। স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০২০ সালের মার্চে সংস্কার কাজ শুরু হলেও কাজ শেষ হয়নি এখনো। বাঁশবাড়িয়া ব্রিজের মোড় থেকে তারাইল বাজার বরইভিটা হয়ে কোটালীপাড়া আসার একমাত্র রাস্তাটির অবস্থা এখন বিপজ্জনক। বিভিন্ন জায়গায় সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। প্রায়ই এসব গর্তে ছোট-বড় যানবাহন উল্টে গিয়ে ঘটছে দুর্ঘটনা। স্কুলের শিক্ষার্থীদেরও প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে নিয়মিত আশপাশের দুই উপজেলার মানুষ চলাচল করেন। তারাও হচ্ছেন দুর্ভোগের শিকার। চরগোপালপুর এলাকার বাসিন্দা সুমন শেখ বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়ার এসব রাস্তা দেখে মনে হয়, এখনো আমরা আদিযুগে বসবাস করছি। যে যুগে রাস্তা-ঘাট ও যোগাযোগ ব্যবস্থা তেমন উন্নত ছিল না। আমি মনে করি, একটি দেশের রাস্তা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ছাড়া সামগ্রিক উন্নয়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’ নাজমুল ইসলাম নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘দুই বছর আগে এই রাস্তার কাজ শুরু হলেও কাজ এখনো শেষ হয়নি। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি যেন মরণফাঁদ। এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই শিক্ষার্থীদের যানবাহন উল্টে যায়, রাস্তার কাদায় নষ্ট হয় তাদের পোশাক।’