০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়াকে অত্যাধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তর করা হবে

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বলেছেন, দুই বছরের মধ্যে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটকে একটি অত্যাধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তর করা হবে। ঘাটের সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধানের লক্ষ্যে এরই মধ্যে সরকার প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, ‘রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় নদী ভাঙনসহ প্রাথমিক যেসব সমস্যা রয়েছে তা অস্থায়ীভাবে দ্রুত সমাধান করা হবে। জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ব্যবহার করে আমরা যতটুকু পারি তীর রক্ষার চেষ্টা করব। এজন্যই আমরা সরেজমিন ঘাট এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছি।’

গতকাল গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকা পরিদর্শনকালে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। এদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় অবস্থান করে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়ায় ভাঙনকবলিত লঞ্চঘাটসহ বন্ধ হয়ে যাওয়া ১, ২ ও চালু থাকা ৩, ৪, ৫, ৬ ও ভাঙনকবলিত ৭ নম্বর ফেরিঘাট এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।

পরিদর্শনকালে আরো উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন পাঠান, গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও গোয়ালন্দ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তফা মুন্সি, গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আজিজুল হক খান মামুন, গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র মো. নজরুল ইসলাম মন্ডল, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডল প্রমুখ।

উল্লেখ্য, পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে নদীভাঙনে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট থেকে ১ নং ফেরিঘাট এলাকার মধ্যে তিনটি পয়েন্টে অন্তত ৫০ মিটার এলাকার জিও ব্যাগ ধসে গেছে। এতে ওই এলাকায় বড় ধরনের ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে। হুমকির মুখে পড়েছে ফেরিঘাটসহ সংলগ্ন মজিদ শেখের পাড়ার দেড় শতাধিক পরিবার।

এছাড়া ৭ নং ঘাট ও ঘাটসংলগ্ন সাত্তার মেম্বার পাড়ার অর্ধশত পরিবারও চরম হুমকিতে রয়েছে।

ট্যাগ :

বিএফআইইউ প্রধানের ‘ভিডিও ফাঁস’ বিশেষজ্ঞদের দাবি এআই দারা নির্মিত ষড়যন্ত্র

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়াকে অত্যাধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তর করা হবে

প্রকাশিত : ১২:০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ জুলাই ২০২১

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বলেছেন, দুই বছরের মধ্যে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটকে একটি অত্যাধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তর করা হবে। ঘাটের সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধানের লক্ষ্যে এরই মধ্যে সরকার প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, ‘রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় নদী ভাঙনসহ প্রাথমিক যেসব সমস্যা রয়েছে তা অস্থায়ীভাবে দ্রুত সমাধান করা হবে। জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ব্যবহার করে আমরা যতটুকু পারি তীর রক্ষার চেষ্টা করব। এজন্যই আমরা সরেজমিন ঘাট এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছি।’

গতকাল গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকা পরিদর্শনকালে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। এদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় অবস্থান করে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়ায় ভাঙনকবলিত লঞ্চঘাটসহ বন্ধ হয়ে যাওয়া ১, ২ ও চালু থাকা ৩, ৪, ৫, ৬ ও ভাঙনকবলিত ৭ নম্বর ফেরিঘাট এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।

পরিদর্শনকালে আরো উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন পাঠান, গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও গোয়ালন্দ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তফা মুন্সি, গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আজিজুল হক খান মামুন, গোয়ালন্দ পৌরসভার মেয়র মো. নজরুল ইসলাম মন্ডল, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডল প্রমুখ।

উল্লেখ্য, পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে নদীভাঙনে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট থেকে ১ নং ফেরিঘাট এলাকার মধ্যে তিনটি পয়েন্টে অন্তত ৫০ মিটার এলাকার জিও ব্যাগ ধসে গেছে। এতে ওই এলাকায় বড় ধরনের ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে। হুমকির মুখে পড়েছে ফেরিঘাটসহ সংলগ্ন মজিদ শেখের পাড়ার দেড় শতাধিক পরিবার।

এছাড়া ৭ নং ঘাট ও ঘাটসংলগ্ন সাত্তার মেম্বার পাড়ার অর্ধশত পরিবারও চরম হুমকিতে রয়েছে।